শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত একসময়ের গেম্বলিং আইটেম (এখন ফ্লোরে) তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের ২০২২-২৩ অর্থবছরের ব্যবসায় খাতা-কলমে ভালো মুনাফা হয়েছে এবং বেড়েছে। তারপরেও কোম্পানিটির উদ্যোক্তা/পরিচালকেরা কোন লভ্যাংশ নেবেন না। তারা অর্জিত মুনাফার ৮৮ শতাংশই কোম্পানিতে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত 

নিয়েছে। তবে অনেক ক্ষেত্রে কোম্পানির নামে রিজার্ভে রাখা, আর লভ্যাংশ হিসাবে নিজেদের পকেটে নেওয়ার মধ্যে খুব একটা পার্থক্য দেখেন না শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।

তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের ২০২২-২৩ অর্থবছরের ব্যবসায় শেয়ারপ্রতি ৬.৬৪ টাকা হিসেবে ১৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকার নিট ...

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত একসময়ের গেম্বলিং আইটেম (এখন ফ্লোরে) তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের ২০২২-২৩ অর্থবছরের ব্যবসায় খাতা-কলমে ভালো মুনাফা হয়েছে এবং বেড়েছে। তারপরেও কোম্পানিটির উদ্যোক্তা/পরিচালকেরা কোন লভ্যাংশ নেবেন না। তারা অর্জিত মুনাফার ৮৮ শতাংশই কোম্পানিতে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

নিয়েছে। তবে অনেক ক্ষেত্রে কোম্পানির নামে রিজার্ভে রাখা, আর লভ্যাংশ হিসাবে নিজেদের পকেটে নেওয়ার মধ্যে খুব একটা পার্থক্য দেখেন না শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।

তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের ২০২২-২৩ অর্থবছরের ব্যবসায় শেয়ারপ্রতি ৬.৬৪ টাকা হিসেবে ১৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকার নিট মুনাফা হয়েছে। এরমধ্যে থেকে ২০% নগদ লভ্যাংশ হিসেবে শেয়ারপ্রতি ২ টাকা করে শুধুমাত্র সাধারন শেয়ারহোল্ডারদের মোট ২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা বা মুনাফার ১২% শেয়ারহোল্ডারদের মাঝে বিতরন করা হবে। বাকি ১৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা বা ৮৮% কোম্পানির রিজার্ভে রেখে দেওয়া হবে।

এর আগের বছর তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের পর্ষদ ১৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা বা শেয়ারপ্রতি ৬.৬১ টাকা মুনাফার বিপরীতে ৩০ শতাংশ হিসেবে ৯ কোটি ২ লাখ টাকার নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করছিল। ওই বছর মুনাফার ৪৫% শেয়ারহোল্ডারদের মাঝে বিতরন করা হয়েছিল।

এদিকে কোম্পানিটির আগের বছরের তুলনায় ০.৪৫% মুনাফা বেড়েছে। এ কোম্পানিটির আগের বছরের ৬.৬১ টাকার ইপিএস বেড়ে ২০২২-২৩ অর্থবছরে হয়েছে ৬.৬৪ টাকা।

উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৩০ কোটি ৭ লাখ টাকা। এ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২১ নভেম্বর দাঁড়িয়েছে ১৭৮.৩০ টাকায়।