জালিয়াতির দায়ে শাস্তি দেওয়া কোম্পানির আইপিও স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের নজির স্থাপন

জাল দলিলের জালিয়াতির কারনে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া স্থগিত থাকা এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ ও ইস্যু ম্যানেজারকে বড় জরিমানা করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কয়েকদিনের ব্যবধানে সেই প্রতারক কোম্পানিটির আইপিওর উপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে বিরল নজিড় স্থাপন করল বিএসইসি।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বিএসইসির ৮৩৭তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
বিএসইসির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এশিয়াটিক ল্যাবের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিএসইসি কোম্পানিটিকে ৯৫ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দিয়েছে। এর ...
সম্প্রতি জাল দলিলের জালিয়াতির কারনে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া স্থগিত থাকা এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ ও ইস্যু ম্যানেজারকে বড় জরিমানা করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কয়েকদিনের ব্যবধানে সেই প্রতারক কোম্পানিটির আইপিওর উপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে বিরল নজির স্থাপন করল বিএসইসি।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বিএসইসির ৮৩৭তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
বিএসইসির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এশিয়াটিক ল্যাবের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিএসইসি কোম্পানিটিকে ৯৫ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দিয়েছে। এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি কমিশন আইপিও আবেদনের আগ মুহূর্তে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল।
অথচ সম্প্রতি এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের প্রত্যেক পরিচালককে ৫০ লাখ টাকা করে জরিমানা করে বিএসইসি। এছাড়া কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার শাহজালাল ইক্যুইটিকে ৫০ লাখ, কোম্পানির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ও কোম্পানি সচিবকে ২৫ লাখ টাকা করে এবং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে আরও ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করে।
মূলত, কোম্পানিটির বিরুদ্ধে জমির জাল দলিল, মিথ্যা আর্থিক প্রতিবেদন এবং শেয়ারের অর্থ জমার দেওয়ার মিথ্যা বিবৃতির প্রমাণ পেয়েছে বিএসইসি। আর এ কারণেই কমিশন কোম্পানিটির এমডিসহ প্রত্যেক পরিচালক, ইস্যু ম্যানেজার, সিএফও ও কোম্পানি সচিবকে মোট ৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা জরিমানা করে।