অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : দেশের দ্বিতীয় এবং ছোট শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। যে বাজারটিতে ডিএসইর ১টি ব্রোকারেজ হাউজের মতো লেনদেন হয়। এমন একটি স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায় মাসিক টাকা নেন চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম। অথচ দেশের বৃহৎ শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে এমনটি দেওয়া হয় না।

দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালকেরা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায় নিয়মিত অফিস করেন না। তাদের দায়িত্ব শুধু সভায় অংশগ্রহণ করা। তাই পরিচালকেরা শুধু সভা ফি নিয়ে থাকেন। যা ...

অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : দেশের দ্বিতীয় এবং ছোট শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। যে বাজারটিতে ডিএসইর ১টি ব্রোকারেজ হাউজের মতো লেনদেন হয়। এমন একটি স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায় মাসিক টাকা নেন চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম। অথচ দেশের বৃহৎ শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে এমনটি দেওয়া হয় না।

দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালকেরা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায় নিয়মিত অফিস করেন না। তাদের দায়িত্ব শুধু সভায় অংশগ্রহণ করা। তাই পরিচালকেরা শুধু সভা ফি নিয়ে থাকেন। যা ডিএসইতে করা হয়।

সিএসইর ২০২৩ সালে আর্থিক হিসাব অনুযায়ি, প্রতিষ্ঠানটির পরিচালকেরা প্রতি বোর্ড মিটিং ফি হিসেবে ১০ হাজার টাকা করে পান। এছাড়া কমিটি মিটিংগুলোর জন্য ওই কমিটির পরিচালকেরা ৫ হাজার করে টাকা পান।

এর বাহিরে স্টক এক্সচেঞ্জটির চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম কর্মকর্তা-কর্মচারিদের ন্যায় মাসিক টাকা নেওয়া শুরু করেছেন। তিনি এখন প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা করে নেন। যার পেছনে ফি ছাড়া সম্মানিবাবদ ওই অর্থবছরে ব্যয় হয়েছে ৪ লাখ ১৪ হাজার টাকা। যিনি ওই অর্থবছরের সবকয়টি সভায় অংশগ্রহণ করে পেয়েছেন আরও ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

এ স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৩টি বোর্ড মিটিং হয়েছে। এতে সিএসইর ফি বাবদ ব্যয় হয়েছে ১৫ লাখ ৩ হাজার ৩০৬ টাকা। এক্ষেত্রে স্টক এক্সচেঞ্জটির আপ্যায়নসহ অন্যান্যবাবদ আরও ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩৪২ টাকা ব্যয় হয়েছে। অর্থাৎ ১৩টি সভা আয়োজনে গড়ে প্রতিটিতে ১৩ হাজার ৭১৯ টাকা ব্যয় হয়েছে।

এছাড়া সিএসইতে বিভিন্ন কমিটির জন্য ফি বাবদ ৫ লাখ ১১ হাজার ১৫২ টাকা ব্যয় হয়েছে। যা আয়োজনে ব্যয় হয়েছে ৩২ হাজার ৫২১ টাকা।