ব্রেইন স্টেশন ও দুয়ার সার্ভিসেসের কিউআইও অনুমোদন

শেয়ারবাজার থেকে কোয়ালিফায়েড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে দুই কোম্পানি অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- ব্রেইন স্টেশন ২৩ পিএলসি এবং দুয়ার সার্ভিসেস পিএলসি। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন কোম্পানি দুটির কিউআইও অনুমোদন করেছে।
রোববার (৯ জুন) শেয়রিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯১১তম কমিশন সভায় কোম্পানি দুটির কিউআইও অনুমোদন দেওয়া হয়।
বিএসএসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে ...
শেয়ারবাজার থেকে কোয়ালিফায়েড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে দুই কোম্পানি অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- ব্রেইন স্টেশন ২৩ পিএলসি এবং দুয়ার সার্ভিসেস পিএলসি। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন কোম্পানি দুটির কিউআইও অনুমোদন করেছে।
রোববার (৯ জুন) শেয়রিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯১১তম কমিশন সভায় কোম্পানি দুটির কিউআইও অনুমোদন দেওয়া হয়।
বিএসএসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, এসএমই খাতে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ব্রেইন স্টেশন ২৩ পিএলসির ৫ কোটি টাকা কিউআইও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কোম্পানিটি কিউআইও’র মাধ্যমে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের ৫০ লাখ শেয়ার যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ইস্যু করে ৫ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলন করবে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি কম্পিউটার ও আইটিসামগ্রী এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনার খরচ খাতে ব্যয় করবে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৯২ টাকা। আর নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৯.২৮ টাকা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
এদিকে কিউআইও’র অনুমোদন পাওয়া আরেক কোম্পানি দুয়ার সার্ভিসেস পিএলসিকেও ৫ কোটি টাকার কিউআইও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এসএমই খাতে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে দুয়ার সার্ভিসেস প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের ৫০ লাখ শেয়ার যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ইস্যু করে বাজার থেকে ৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট (দুয়ার স্কুল ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, ডি-কুরিয়ার, কল সেন্টার ও ট্র্যাকিং সিস্টেম ও এআই সফটওয়্যার), ক্লাউড কম্পিউটিং ও আনুষঙ্গিক খরচসহ ইস্যু ব্যবস্থাপনার খরচ খাতে ব্যয় করবে।
গত ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.৮৬ টাকা। আর নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৭.৮৫ টাকা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে আলফা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।