অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিকদার ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ প্রতারণা করছেন কোম্পানিটির কর্মীদের সঙ্গে। শ্রম আইন পরিপালন না করার মাধ্যমে এমনটি করছেন। যা কোম্পানিটির আর্থিক হিসাব নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

২০০৬ সালের শ্রম আইনের ২৩২ ধারা অনুযায়ি, ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ড (ডব্লিউপিপিএফ) গঠন করা এবং তা পরবর্তী ৯ মাসের কর্মীদের মধ্যে বিতরন করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু সিকদার ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ ২০২৩ সালের ব্যবসায় তা না করে কর্মীদেরকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছেন। অথচ ...

অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিকদার ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ প্রতারণা করছেন কোম্পানিটির কর্মীদের সঙ্গে। শ্রম আইন পরিপালন না করার মাধ্যমে এমনটি করছেন। যা কোম্পানিটির আর্থিক হিসাব নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

২০০৬ সালের শ্রম আইনের ২৩২ ধারা অনুযায়ি, ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ড (ডব্লিউপিপিএফ) গঠন করা এবং তা পরবর্তী ৯ মাসের কর্মীদের মধ্যে বিতরন করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু সিকদার ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ ২০২৩ সালের ব্যবসায় তা না করে কর্মীদেরকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছেন। অথচ শেয়ারবাজার থেকে টাকা উত্তোলনের জন্য এর আগে ঠিকই করেছিলেন।

এ বিষয়ে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ আর্থিক হিসাবে জানিয়েছেন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে আইনটি কার্যকর না করার বিষয়ে শ্রম মন্ত্রণালয়ের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বিএফআইডি। এছাড়া বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনও আবেদন করেছে। এরপরে দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে বীমা খাতে ডব্লিউপিপিএফ করতে হবে না, এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।

আরও পড়ুন.....

অর্থমন্ত্রী শেয়ারবাজারকে বাঁচান

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া সিকদার ইন্স্যুরেন্সের পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৪০ কোটি টাকা। এরমধ্যে ৪০ শতাংশ মালিকানা রয়েছে শেয়ারবাজারের বিভিন্ন শ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের হাতে। কোম্পানিটির সোমবার (২৪ জুন) শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ২৬.৫০ টাকায়।