বিনিয়োগকারীরা ফিরে পেল ১৮ হাজার কোটি টাকা

অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : গত সপ্তাহে (২৩-২৭ জুন) দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের উত্থান হয়েছে। যাতে করে বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিও বা বিনিয়োগ বেড়েছে ১৭ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা। যে সপ্তাহটিতে লেনদেন বেড়েছে ২.৭৭ শতাংশ।
অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক :গত সপ্তাহে (২৩-২৭ জুন) দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের উত্থান হয়েছে। যাতে করে বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিও বা বিনিয়োগ বেড়েছে ১৭ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা। যে সপ্তাহটিতে লেনদেন বেড়েছে ২.৭৭ শতাংশ।
জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৪৩ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬১ হাজার ৫০৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিও বেড়েছে ১৭ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা বা ২.৭৭ শতাংশ।
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২ হাজার ৮০২ কোটি ১৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৮৮২ কোটি ২৭ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৯১৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকার বা ৪৮.৮৬ শতাংশ।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১১.২৮ পয়েন্ট বা ২.১২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৩৫৫.৪১ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩৭.৪৬ পয়েন্ট বা ৩.২৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৮৩.৫২ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৯৬ টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৩০০ টির বা ৭৫.৭৫ শতাংশের, কমেছে ৬৪ টির বা ১৬.১৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২ টির বা ৮.০৮ শতাংশের।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৩০৮ কোটি ৪৩ লাখ টাকার। সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩০১ পয়েন্ট বা ২.০৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫০৮৮.৫৯ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩২৭ টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৬৯ টির দর বেড়েছে ১২৬ টির দর কমেছে এবং ৩২ টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।