দূর্বল সার্ভেল্যান্স সফটওয়্যার দিয়ে চলছে বিএসইসি
তারিকুজ্জামান ইস্যুতে তোপের মুখে চলে গেলেন বিএসইসি চেয়ারম্যান

অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সদ্য পদত্যাগ করা কমিশনার ড. এটিএম তারিকুজ্জামান ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে চলে যান বিএসইসি চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদ।
রবিবার এক সংবাদ সম্মলেনে মেধাবী কমিশনার তারিকুজ্জামানকে পদত্যাগে বাধ্য করানোর কারন জানতে চায় সাংবাদিকেরা।
অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সদ্য পদত্যাগ করা কমিশনার ড. এটিএম তারিকুজ্জামান ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে চলে গেলেন বিএসইসি চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদ।
রবিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মলেনে মেধাবী কমিশনার তারিকুজ্জামানকে পদত্যাগে বাধ্য করানোর কারন জানতে চায় সাংবাদিকেরা। এসময় তিনি চলে যান।
সরকার তারিকুজ্জামানের মতো মেধাবী কমিশনারকে অব্যাহতি দেওয়া নিয়ে কোন পদক্ষেপ নিয়েছেন কিনা, কেনো তাকে দপ্তরবিহীন করলেন, কেনো পদত্যাগে বাধ্য করলেন, বিএসইসিতে স্বৈরাচারীতা কেনো ইত্যাদি প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা।
এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে চাননি বিএসইসি চেয়ারম্যান। শুধু বলেছেন সরকারের সঙ্গে আলাপ করে সব হয়েছে।
কিন্তু বিএসইসি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান সত্ত্বেও সরকার কিভাবে তারিকুজ্জামানকে দপ্তরবিহীন করে? এক্ষেত্রে তিনি প্রশ্ন এড়িয়ে চলে যান। তবে সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করতে থাকেন। এক পর্যায়ে প্রশ্নের জবাব না দিয়ে চলে যান।
এদিন বিএসইসিতে সাংবাদিকদের প্রবেশে বাধা দেওয়া হয় কেনো প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিষয়টি সমাধান করা হবে। তবে একটি সিস্টেমের মধ্য দিয়ে যাওয়া উচিত। কারন কেউ কেউ অপব্যবহার করেছে এবং বিভিন্ন ধরনের হূমকি দিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে বিএসইসি কমিশনার ফারজানা লালারুখ বলেন, আমরা দূর্বল সার্ভেইল্যান্স সফটওয়্যার দিয়ে চলছি। যেটি ২০১২ সালে স্থাপন করা হয়েছে। এরপর আপডেটও করা হয়নি। এ বিষয়টি সমাধান করতে হবে। আমরা এ নিয়ে বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতা চেয়েছি।
তিনি বলেন, আমরা সুশাসন নিয়ে কাজ করছি। যা বিএসইসির ভিতর থেকে শুরু করব।