অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : জালিয়াতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) ৯ জনের চাকুরি বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। যার তদন্ত শুরু করেছে দুনীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরই ধারাবাহিকতায় প্রাথমিকভাবে ৯ জনকে বক্তব্য বা ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য দুদকে তলব করা হয়।

এ নিয়ে গত ৩০ জানুয়ারি বিএসইসিতে চিঠি দেয় দুদক। এরপরে বিএসইসির পক্ষ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি ৯ জনকে দুদকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য চিঠি দেওয়া হয়।

জালিয়াতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে চাকুরি ...

অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : জালিয়াতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) ৯ জনের চাকরি বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। যার তদন্ত শুরু করেছে দুনীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরই ধারাবাহিকতায় প্রাথমিকভাবে ৯ জনকে বক্তব্য বা ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য দুদকে তলব করা হয়।

এ নিয়ে গত ৩০ জানুয়ারি বিএসইসিতে চিঠি দেয় দুদক। এরপরে বিএসইসির পক্ষ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি ৯ জনকে দুদকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য চিঠি দেওয়া হয়।

জালিয়াতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে চাকরি বাগিয়ে নেওয়া অভিযুক্তদের মধ্যে- অতিরিক্ত পরিচালক মর্যাদার আবুল কালাম আজাদ, মোহাম্মদ শামসুর রহমান, মো. ইউসুফ ভুইয়া, মো: ওহিদুল ইসলাম, উম্মে সালমাসহ অন্যরা রয়েছেন। এদেরকে ২০১২ সালে অনিয়মের মাধ্যমে অযোগ্য সত্ত্বেও উপপরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। যেখানে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাসানী হলের ছাত্রলীগের একসময়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট আবুল কালাম আজাদ রয়েছেন।

৯ জনের মধ্যে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ৫ জন ও ১৮ ফেব্রুযারি ৪ জনের বক্তব্য নিয়েছে দুদক। তাদেরকে দুই দিনই দুপুর ২টায় সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে

উল্লেখ্য, এর আগে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, সাবেক কমিশনার শেখ সামসুদ্দিন আহমেদসহ বিএসইসির বর্তমান ৭জন কর্মকর্তার পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া তাদের বিষয়ে দুদকের তদন্ত চলমান রয়েছে।