পরজন্মেও প্রিয়াঙ্কাকে চান নিক

বিনোদন ডেস্ক : বিনোদন জগতে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া ও নিক জোনাস ‘পাওয়ার কাপল’ হিসেবে পরিচিত। তাঁদের বয়সের ব্যবধান নিয়ে বিতর্ক হয়েছে বিস্তর। কিন্তু সেসবে কান দেন না তাঁরা কেউই। বরং পরস্পরকে বিভিন্নভাবে উৎসাহ দেন দু’জনে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিক আরও একবার স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা উজাড় করে দিয়েছেন। জানিয়েছেন, প্রিয়াঙ্কাকেই সঙ্গী হিসেবে চান প্রতিটি জন্মে। পুনর্জন্মে বিশ্বাস করেন বলেও জানিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও নিক।
সাক্ষাৎকারে নিক বলেছেন, “আমি গত জন্মে বিশ্বাসী। অবশ্যই পুনর্জন্মেও বিশ্বাস রাখি। ...
বিনোদন ডেস্ক : বিনোদন জগতে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া ও নিক জোনাস ‘পাওয়ার কাপল’ হিসেবে পরিচিত। তাঁদের বয়সের ব্যবধান নিয়ে বিতর্ক হয়েছে বিস্তর। কিন্তু সেসবে কান দেন না তাঁরা কেউই। বরং পরস্পরকে বিভিন্নভাবে উৎসাহ দেন দু’জনে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিক আরও একবার স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা উজাড় করে দিয়েছেন। জানিয়েছেন, প্রিয়াঙ্কাকেই সঙ্গী হিসেবে চান প্রতিটি জন্মে। পুনর্জন্মে বিশ্বাস করেন বলেও জানিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও নিক।
সাক্ষাৎকারে নিক বলেছেন, “আমি গত জন্মে বিশ্বাসী। অবশ্যই পুনর্জন্মেও বিশ্বাস রাখি। আগামী জন্মগুলিতেও স্ত্রীকেই সঙ্গী হিসেবে দেখতে চাই। এই চিন্তা আমাকে শান্তি দেয়। এই জন্মে আমাদের একসঙ্গে থাকার সময়কাল খুব ক্ষুদ্র মনে হয়। পরের জন্মেও আর ভালবাসা বাকি রয়েছে, এটা ভেবে খুব ভাল লাগে।”
নিকের এই মন্তব্য শুনে অনুরাগীরা মুগ্ধ। তাঁদের মতে নিকের মতো স্বামী পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। এক অনুরাগী তাই লিখেছেন, “প্রিয়াঙ্কার বিষয়ে নিক যা বলেন, আমি চাই আমার জন্যও কোনও পুরুষ এমন কথাই বলুক।” আর এক মুগ্ধ অনুরাগী সমাজমাধ্যমে লিখেছেন, “পরজন্মে প্রিয়াঙ্কাকেই সঙ্গী হিসেবে দেখে শান্তি খুঁজে পান নিক। এর চেয়ে গভীর প্রেম আর কী হতে পারে!”
কিছু দিন আগেই এক সাক্ষাৎকারে প্রিয়াঙ্কাকে সন্ন্যাসিনী বলেও দাবি করেছিলেন নিক। কন্যা মালতী মেরির কাছে প্রায়ই প্রিয়াঙ্কার কথা বলেন আমেরিকান পপ তারকা। প্রিয়াঙ্কা সম্পর্কে কন্যাকে নিক বলেন, “তোমার মা কিন্তু একজন সন্ন্যাসিনী। সে কখনও খারাপ কিছু করেনি। তোমার মা সকলের মধ্যে সেরা।”
প্রিয়ঙ্কার জন্যই তিনি মালতী মেরির আরও ভাল বাবা হয়ে উঠতে পেরেছেন বলে জানিয়েছিলেন নিক। তিনি বলেছিলেন, “স্ত্রীর মধ্যে আমি একজন দারুণ সঙ্গী খুঁজে পেয়েছি। ওর গুণাবলির জন্যই আমি ভাল বাবা হয়ে উঠতে পারছি। ওর মতো গুণী মানুষের পাশে হাঁটতে পারাটা সত্যিই অসাধারণ বিষয়।”