বিনোদন ডেস্ক : সকালে এক ফেসবুক কনটেন্ট ক্রিয়েটর রিপন মিয়া জানান, কয়েকজন টিভি সাংবাদিক অনুমতি ছাড়া পরিবারের সদস্যদের ভিডিও ধারণ করায় তিনি মর্মাহত হয়েছেন ।

রিপন মিয়া বলেন, আমি কোনো সময় আমার পরিবারকে ফেসবুকে দেখিয়ে টাকা আয় করতে চাইনি। সেখানে ঢাকা থেকে কয়েকজন টিভি সাংবাদিক আমার বাড়িতে এসে কারও অনুমতি না নিয়ে পরিবারের সদস্যদের ভিডিও করেন এবং দূরে ক্যামেরা রেখে উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করেন। এমনকি পরিবারের মহিলা সদস্য ঘরে থাকা সত্ত্বেও তারা ...

বিনোদন ডেস্ক : সকালে এক ফেসবুক কনটেন্ট ক্রিয়েটর রিপন মিয়া জানান, কয়েকজন টিভি সাংবাদিক অনুমতি ছাড়া পরিবারের সদস্যদের ভিডিও ধারণ করায় তিনি মর্মাহত হয়েছেন ।

রিপন মিয়া বলেন, আমি কোনো সময় আমার পরিবারকে ফেসবুকে দেখিয়ে টাকা আয় করতে চাইনি। সেখানে ঢাকা থেকে কয়েকজন টিভি সাংবাদিক আমার বাড়িতে এসে কারও অনুমতি না নিয়ে পরিবারের সদস্যদের ভিডিও করেন এবং দূরে ক্যামেরা রেখে উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করেন। এমনকি পরিবারের মহিলা সদস্য ঘরে থাকা সত্ত্বেও তারা অনুমতি না নিয়ে ঘরে ঢুকে যান।

তবে রিপন মিয়া তাদের কারো নাম প্রকাশ করেননি। কিন্তু এতে করে যে তিনি বিব্রত হন সেটি প্রকাশ করেন। আর তার এই বিবৃতি ফেসবুকে শেয়ার করে এই ঘটনায় সংস্কৃতি উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন আরেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর সালমান মুক্তাদির।

সালমান তার পোস্টে লেখেন, ‘ভাই (রিপন)। আপনার যে জ্ঞানের মূল্য আছে, সেই ঐটা আমাদের সবার কাছে থাকলে আজকে আমরা শিক্ষিত জাতি হিসেবেই পরিচিত হইতাম। রিপোর্টিংয়ের নামে এই হয়রানি এবং “সংস্কৃতি” তা মোকাবেলা করার কোনো বিকল্প নেই। তবে আমি বিশ্বাস করি মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর অবশ্যই এই বিষয়টি খতিয়ে দেখা উচিত। এবং কেবল রিপন মিয়ার জন্য নয়। প্রতিটি একক নাগরিকের এই শোষণের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে সক্ষম হওয়া উচিত। রিপন মিয়া একজন রত্ন। এবং আমরা যদি তার মতো লোকদের যত্ন না নিই তবে আমরা তাকেও হারাতে যাচ্ছি। আমাদের আরও দয়া, আরও আন্তরিকতা, আরও যত্ন, আরও ভালোবাসা প্রয়োজন। দেশ তার সবকিছু হারিয়েছে।’