৩৯ বছর বয়সে ক্রিকেটারের অভিষেক

খেলাধূলা ডেস্ক : দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ঘরের মাঠে টেস্ট সিরিজ দিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় দলে ডাক পান আফ্রিদি। যদিও প্রথম ম্যাচের একাদশে ছিলেন না। দ্বিতীয় টেস্টেই অপেক্ষার অবসান হলো। আজ (সোমবার) রাওয়ালপিন্ডিতে অভিষেক হলো তার। আসিফ আফ্রিদিকে টেস্ট ক্যাপ পরিয়ে দেন তারকা পেসার শাহিন আফ্রিদি। পাকিস্তানের ২৬০তম টেস্ট ক্রিকেটার তিনি।
যে বয়সে বেশিরভাগ ক্রিকেটারের বিদায়ের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়, সেই বয়সে সবে শুরু হলো আসিফ আফ্রিদির। ৩৮ বছর ২৯৯ দিন বয়সে ...
খেলাধূলা ডেস্ক : দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ঘরের মাঠে টেস্ট সিরিজ দিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় দলে ডাক পান আফ্রিদি। যদিও প্রথম ম্যাচের একাদশে ছিলেন না। দ্বিতীয় টেস্টেই অপেক্ষার অবসান হলো। আজ (সোমবার) রাওয়ালপিন্ডিতে অভিষেক হলো তার। আসিফ আফ্রিদিকে টেস্ট ক্যাপ পরিয়ে দেন তারকা পেসার শাহিন আফ্রিদি। পাকিস্তানের ২৬০তম টেস্ট ক্রিকেটার তিনি।
যে বয়সে বেশিরভাগ ক্রিকেটারের বিদায়ের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়, সেই বয়সে সবে শুরু হলো আসিফ আফ্রিদির। ৩৮ বছর ২৯৯ দিন বয়সে পাকিস্তান জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক হলো এই স্পিন অলরাউন্ডারের।
এর আগে দুর্নীতির দায়ে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন আসিফ আফ্রিদি। দুর্নীতি বিরোধী ধারা ভঙ্গের দায়ে ২০২২ সালে এক বছরের স্থগিত নিষেধাজ্ঞাসহ দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল তাকে। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আবার খেলায় ফেরেন তিনি।
এরপর লম্বা সময় ধরে আলোচনার বাইরে ছিলেন তিনি। সম্প্রতি নিজেকে প্রমাণ করেই নির্বাচকদের নজরে এসেছেন বাঁহাতি স্পিন অলরাউন্ডার। তিনি ৫৭টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলে শিকার করেছেন ১৯৮টি উইকেট। পাশপাশি ব্যাট হাতে করেছেন ১ হাজার ৬৩০ রান।
পাকিস্তানের হয়ে তার চেয়ে বেশি বয়সে টেস্ট অভিষেকের নজির আছে কেবল একজনের। সেই ১৯৫৫ সালের জানুয়ারিতে ভারতের বিপক্ষে লাহোরে অভিষেক টেস্টে মাঠে নামার সময় অফ স্পিনার মিরান বাখশের বয়স ছিল ৪৭ বছর ২৮৪ দিন। অবশ্য পাকিস্তানের বাইরে আরও বেশি বয়সে অভিষেকের নজির আছে। ২০১৮ সালে আয়ারল্যান্ডের হয়ে এড জয়েসের টেস্ট অভিষেক হয়েছিল ৩৯ বছর ২৩১ দিন বয়সে।
এ ছাড়া সবচেয়ে বেশি বয়সে টেস্ট অভিষেকের রেকর্ডটি অনেকটা ধরাছোঁয়ার বাইরে। ইতিহাসের প্রথম টেস্টে ১৮৭৭ সালে ইংল্যান্ডের জেমস সাউদারটন খেলতে নেমেছিলেন ৪৯ বছর ১১৯ দিন বয়সে।