বিনিয়োগকারীদের রক্তে শেয়ারবাজার লাল : সমাধানে মাকসুদের অপসারণের বিকল্প নেই
অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই বিনিয়োগকারীরা তার উপর ক্ষুব্ধ। যার নেতৃত্বাধীন কমিশন গত ১৫ মাসে শেয়ারবাজারের উন্নয়নের নামে বিভিন্ন অপসংস্কার করেছে। যাতে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। যে কমিশন বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কিছু করতে না পারলেও শুরু থেকে বিভিন্ন জনকে শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে বিএসইসিকে ‘শাস্তি কমিশন’ হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে।
শেয়ারবাজার অব্যাহত পতনে রয়েছে। এরমধ্যে গত কয়েকদিনের ...
অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই বিনিয়োগকারীরা তার উপর ক্ষুব্ধ। যার নেতৃত্বাধীন কমিশন গত ১৫ মাসে শেয়ারবাজারের উন্নয়নের নামে বিভিন্ন অপসংস্কার করেছে। যাতে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। যে কমিশন বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কিছু করতে না পারলেও শুরু থেকে বিভিন্ন জনকে শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে বিএসইসিকে ‘শাস্তি কমিশন’ হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে।
শেয়ারবাজার অব্যাহত পতনে রয়েছে। এরমধ্যে গত কয়েকদিনের পতনে বিনিয়োগকারীদের টিকে থাকা দায় হয়ে পড়েছে। কারন এরইমধ্যে মাকসুদ কমিশনের নেতৃত্বে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূল্যসূচক গত ৪৭০০ পয়েন্টের নিচে নেমে গেছে। যার অপসারণের কোন বিকল্প নেই বলে দাবি বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে সব স্টেকহোল্ডারদের।
বিনিয়োগকারীরা জানান, এখন মূল দাবিই মাকসুদের অপসারণ। যার অপসারণেই শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াবে বলে বিশ্বাস বিনিয়োগকারীদের। কারন মাকসুদ শেয়ারবাজার বুঝেন না। এটা শুধু সাধারন বিনিয়োগকারীদের কথা না। এই কথা এখন বিএসইসির সাবেক স্বনামধন্য চেয়ারম্যানসহ স্টেকহোল্ডারদের। তাই মাকসুদের অপসারন করা উচিত।
এই কমিশনের পদত্যাগ বা অপসারণের মাধ্যমে যে শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াবে, তা কয়েক দফায় প্রমাণ পাওয়া গেছে। মাকসুদের অপসারণের গুজবে শেয়ারবাজার ইতিবাচক হয়েছিল। কিন্তু তার অপসারন বাস্তবে রুপ না পাওয়ায়, শেয়ারবাজার আবারও পতনের ধারায় ফিরে গেছে।
বৃহস্পতিবার (১৩ মে) রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের মার্জিন ঋণের রুলস বোমার মতো বিস্ফোরিত হয়েছে। যদিও গত কয়েকদিন ধরে এ নিয়ে নেতিবাচক ছিল বাজার। তবে আদালতে বিনিয়োগকারীরা ওই আইনের উপর স্থগিতাদেশ না পাওয়ায় বৃহস্পতিবার বিনিয়োগকারীদের রক্তে লাল হয়ে গেছে শেয়ারবাজার।
এদিন দুপুর ১টা ২৪ মিনিটে ডিএসইএক্স মূল্যসূচক কমেছে ১২৫ পয়েন্ট। এর মাধ্যমে সূচকটি ৪৭০০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। তবে ১টা ১২ মিনিটে সূচকটি ৪৬৯৩ পয়েন্টে নেমে গেছিল।
