সরকার পতনের পরে ১১৬% দর বৃদ্ধি
ইসলামী ব্যাংকের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধি তদন্তের নির্দেশ বিএসইসির

অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধি এবং অধিক পরিমাণ শেয়ার লেনদেনের কারণ খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এই বিষয়ে নির্দেশ দিয়ে ডিএসইর চিফ রেগুলেটরি অফিসার বরাবর চিঠি পাঠিয়েছে বিএসইসি। ডিএসইকে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছে কমিশন।
বিএসইসির উপ-পরিচালক মো. সহিদুল ...
অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধি এবং অধিক পরিমাণ শেয়ার লেনদেনের কারণ খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এই বিষয়ে নির্দেশ দিয়ে ডিএসইর চিফ রেগুলেটরি অফিসার বরাবর চিঠি পাঠিয়েছে বিএসইসি। ডিএসইকে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছে কমিশন।
বিএসইসির উপ-পরিচালক মো. সহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ও লেনদেন উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এটির পেছনে কোন যৌক্তিক কারণ আছে কিনা সেটি খুঁজে বের করতে হবে। এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানির লেনদেনের ক্ষেত্রে কোন ধরনের কারসাজি বা ইনসাইডার ট্রেডিং অথবা অনৈতিক কোন লেনদেনের ঘটনা ঘটছে কিনা সেটিও তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হলো।
বৃহস্পতিবার ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নামছে ২৭ কোম্পানি
এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংকের গত ৬ আগস্ট থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়কালীন লেনদেন ও দর বৃদ্ধির কারন অনুসন্ধান করতে বলা হয়েছে। ব্যাংকটির গত ৬ আগস্টের লেনদেন শুরু হওয়ার আগের ৩২.৬০ টাকার শেয়ারটি ২৫ সেপ্টেম্বর লেনদেন শেষে দাঁড়িয়েছে ৭০.৪০ টাকায়। অর্থাৎ এই সময়ের ব্যবধানে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৩৭.৮০ টাকা বা ১১৬ শতাংশ।
যে কারনে আলোচনায় বিএসইসি কমিশনারকে পদত্যাগে বাধ্য করানো
ব্যাংকটির দরবৃদ্ধির পেছনে আচরণ বিধির ৬ এবং ৮ ধারা এবং সিকিউরিটিজ অ্যান্ড একচেঞ্জ কমিশনের (স্টক ডিলার, স্টক ব্রোকার ও অনুমোদিত প্রতিনিধি) বিধিমালার ২০০০ এর ১১ বিধির কোন লঙ্ঘন আছে কিনা সেটিও খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে।