এবার বিএসইসি চেয়ারম্যানের অপসারণ চাইল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা

অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারের শোচণীয় অবস্থায় আরেক দফায় বিনিয়োগকারীদের পাশে দাঁড়াল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। এবার শেয়ারবাজার নিয়ে জ্ঞান শুন্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারন চেয়েছে তারা।
বৃহস্পতিবার (০১ মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তাকে অপসারন চেয়েছে আন্দোলনকারী ছাত্ররা।
ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা জানিয়েছে, দ্রুত যোগ্য ব্যক্তির হাতে দায়িত্ব দিন—বর্তমান চেয়ারম্যানকে ঐ পদে রেখে শেয়ারবাজার আর ধ্বংস হতে দেওয়া উচিত নয়, এবং এ দেশে কোনো স্বজনপ্রীতি চলবে না।
অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারের শোচণীয় অবস্থায় আরেক দফায় বিনিয়োগকারীদের পাশে দাঁড়াল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। এবার শেয়ারবাজার নিয়ে জ্ঞান শুন্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণ চেয়েছে তারা। এছাড়া আওয়ামী দোসরদের সঙ্গে মাকসুদের ছবি পোস্ট করে, জানতে চেয়েছেন কিভাবে সে বিএসইসি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেল?
বৃহস্পতিবার (০১ মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার অপসারন চেয়েছে আন্দোলনকারী ছাত্ররা।
ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা জানিয়েছে, দ্রুত যোগ্য ব্যক্তির হাতে দায়িত্ব দিন—বর্তমান চেয়ারম্যানকে ঐ পদে রেখে শেয়ারবাজার আর ধ্বংস হতে দেওয়া উচিত নয়, এবং এ দেশে কোনো স্বজনপ্রীতি চলবে না।
এর আগে বুধবার ফেসবুকে দেওয়া পোস্টেশেয়ারবাজারের চলমান শোচনীয় অবস্থায় সরকারের চুপ থাকায় প্রশ্ন তুলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা।
একই পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা কমেন্টস বক্সে আওয়ামী দোসর সামিট গ্রুপের আজিজ খান, হাসিনার অর্থ উপদেষ্টা মশিউর রহমান ও আওয়ামী সাবেক মন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর সঙ্গে রাশেদ মাকসুদের একটি ছবি এবং আরেক আওয়ামী দোসর ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী আকরামের সঙ্গে রাশেদ মাকুসদের আরেকটি ছবি শেয়ার করে প্রশ্ন রেখেছেন, এমন একজন ব্যক্তি কিভাবে বিএসইসির দায়িত্ব পেল?
বিনিয়োগকারীদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদেরকে অনেকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তার অপসারণ বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত সঙ্গে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এজন্য বিনিয়োগকারীদের জন্য ছাত্রদেরকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলেছেন। দরকার হলে বিনিয়োগকারীদের ন্যায় আন্দোলনের আহ্বান করেছেন।
শেয়ারবাজার নিয়ে জ্ঞান শুন্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই এই বাজারে মন্দা চলছে। তার সময়ে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে অর্ধ লাখ কোটি টাকার বেশি পুঁজি। সবচেয়ে বেশি বাজে সময় পার করছে গত ৩ সপ্তাহ ধরে। এসময় শেষ ১৩ কার্যদিবসের মধ্যে ১২ কার্যদিবসই পতন হয়েছে। এতে করে বিনিয়োগকারীদের নাভিশ্বাস উঠে গেছে। তবে চলমান এই সমস্যা একমাত্র খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন পদত্যাগের মাধ্যমে সমাধান। যা শেয়ারবাজারের সব শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা এ বিষয়ে একমত। তারপরেও এই অযোগ্য কমিশন বিনিয়োগকারীদের পুঁজি হারানোকে পাত্তা না দিয়ে নির্লজ্জতার সঙ্গে চেয়ার আঁকড়ে ধরে রেখেছে।