এলসি খোলার অনুমতি চায় বেক্সিমকোর কর্মীরা
অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : লে-অফ প্রত্যাহার করে বেক্সিমকোর গার্মেন্টস ডিভিশনের সকল কারখানা খুলে দেয়ার পাশাপাশি রপ্তানি বানিজ্য শুরুর ও বিদেশিদের কার্যাদেশ প্রাপ্তির সুবিধার্থে ব্যাংকিং কার্যক্রম ও ব্যাক টু ব্যাক এলসি খোলার অনুমতি দেয়ার দাবি জানিয়েছে বেক্সিমকোর কর্মীরা। সেই সঙ্গে কারখানা ও ব্যবসা চলমান রেখে সকল বকেয়া বেতন এবং কোম্পানির দায়-দেনা পরিশোধের দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন তরা।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম (সিএমজেএফ)-এর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করে এসব দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বেক্সিমকো ফ্যাসন লিমিটেডের অ্যাডমিন বিভাগের প্রধান সৈয়াদ মো. এনাম উল্লাহ, বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের অ্যাডমিন বিভাগের প্রধান আব্দুল কাইয়ুম বক্তব্য রাখেন।
সৈয়াদ মো. এনাম উল্লাহ লিখিত বক্তব্যে বলেন, ৫ আগষ্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর থেকে বেক্সিমকো গ্রুপের গার্মেন্টস ও এর সাথে সম্পর্কিত কিছু প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এই গুলোতে কর্মরত প্রায় ৪২ হাজার চাকুরীজীবিকে লে-অফের আওতায় জনতা ব্যাংকের ঋণ সুবিধায় জানুয়ারী- ২০২৫ পর্যন্ত বেতনাদি প্রদান করা হচ্ছে। সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ফেবরুয়রি মাস থেকে এই বিশাল জনবলকে আর কোন প্রকার আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করা হবে না। যার প্রেক্ষিতে ফেবরুয়ারী-২০২৫ মাস থেকে ১৬টি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাবে এবং এ গুলোতে কর্মরত প্রায় ৪২ হাজার কর্মজীবি মানুষ চাকুরী হারাবে। সেই সাথে এই ইন্ড্রাষ্ট্রিয়াল পার্ককে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাড়ি ওয়ালা, দোকানদার, অটো রিকসা চালক, স্কুল-মাদ্রাসা-কিন্ডার গার্ডেন বন্ধ হয়ে যাবে যার সাথে পরোক্ষও প্রত্যেক্ষভাবে জড়িত আছে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষের জীবন ও বেচে থাকার সকল মৌলিক চাহিদা।
তিনি বলেন, বেক্সিমকোর মত আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন এবং বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় গ্রুপ বন্ধ হয়ে গেলে ৪২ হাজার কর্মজীবি মানুষ চাকুরী হারাবে। তাদের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রায় ২ লাখ পরিবারের সদস্য এবং এই শিল্প ও কর্মজীবিদের কেন্দ্র করে গড়ে উঠা কর্মসংস্থানের আরো প্রায় ৮ লাখ মানুষের রিজিক বন্ধ হয়ে যাবে। এই ৪২ হাজার কর্মজীবি মানুষের মাঝে প্রায় ২ হাজার প্রতিবন্ধী, শতাধিক তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ এবং ৫ হাজারের মত ষাটোর্ধ ব্যক্তি রয়েছেন যাদেরকে আমরা পরম মমতায় আর যত্নে সমাজ ও পরিবারের বোঝা হওয়া থেকে রক্ষা করছি। সরকারের সিদ্ধান্তের যদি কোন পরিবর্তন না হয় তাহলে এরা সবাই মানবেতর জীবনের দিকে এগিয়ে যাবে। সেই সাথে প্রায় ৪২ হাজারের নতুন বেকার এবং ব্যবসা-বাড়িভাড়া বঞ্চিত লাখো মানুষ নৈরাজ্য আর অনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে গিয়ে নতুন সঙ্কট তৈরি করবে।
সংবাদ সম্মেলন থেকে লে-অফ প্রত্যাহার করে ১৬টি বন্ধ কারখানা খুলে দেয়ার দাবি জানিয়ে বলা হয়, বেক্সিমকো শুধু বাংলাদেশে নয় এশিয়া মহাদেশের একটি বড় ইন্ড্রাষ্ট্রিয়াল গ্রুপ এবং শুধু মাত্র বেক্সিমকো গার্মেন্টস ডিভিশনই আর্ন্তজাতিক বাজারে প্রতিমাসে প্রায় ৩০ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ে প্রধান ভূমিকা পালন করতো। আজ সেই গার্মেন্টস ও সংশ্লিষ্ট কারখানা গুলোকে বন্ধ করে রাখায়, ব্যাংকিং সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে রাখায় সরকার ও জনগন সেই বিশাল বৈদেশিক মুদ্রা আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। যা আমাদেও জাতীয় আয় ও রিজার্ভ ঘাটতির অন্যতম কারণ।
এনাম উল্লাহ বলেন, বর্তমান সময়ের উপযোগী মেশিনারিজ, প্রযুক্তি আর ৪২ হাজার দক্ষ জনবল নিয়ে তিল তিল করে গড়ে উঠা আজকের বেক্সিমকোর গার্মেন্টস শিল্প মরিচা ধরার অপেক্ষায় আছে। আমাদের মাসিক প্রায় ৪০-৫০ লাখ পিস গার্মেন্টস তৈরির সক্ষমতা, এশিয়ার বৃহত্তম ওয়াশিং প্লান্ট এবং অত্যাধুনিক মেশিনে সজ্জিত প্রিন্টিং, এমব্রয়ডারী ও এক্সেসসরিজ তৈরির কাখানা, টেক্সটাইল মিল ও দক্ষ জনবল সকল বায়ারদের প্রধান আকর্ষন।
তিনি আরও বলেন, কম্পোজিট গ্রুপ হওয়ায় শুধুমাত্র তুলা ও ক্যামিক্যাল ক্রয় ছাড়া গার্মেন্টস তৈরির অন্য কিছুই বাহির থেকে ক্রয় বা আমদানি করতে হয় না। এই সকল সুবিধা বেক্সিমকো ইন্ড্রাষ্ট্রিয়াল পার্কে বর্তমান থাকায় বায়াররা আমাদেরকে কার্যাদেশ দিতে সব সময় তৎপর থাকে। আমাদের করোনা মহামারী ও ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধকালীন বৈশ্বিক সঙ্কটের মাঝেও বেক্সিমকো গার্মেন্টস ডিভিশণ গার্মেন্টস রপ্তানিতে শীর্ষস্থানে ছিল। এই রকম একটি লাভজনক, সুবিধা জনক এবং শ্রমঘন প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ করে দিয়ে ১০ লাখ মানুষের মুখের আহার কেড়ে নিয়ে, জাতীয় প্রবৃদ্ধির ব্যহত করে বর্তমান জননন্দিত সরকার কি সুবিধা লাভ করছেন আমরা জানি না। তাই সবিনয়ে অনুরোধ অবিলম্বে আমাদের কারখানাগুলোকে খুলে দিয়ে ৪২ হাজার শ্রমিক কর্মচারি ও ১০ লাখ মানুষের খেয়েপড়ে বেঁচে থকার ব্যবস্থাটুকু নিশ্চিত করা হোক।
সংবাদ সম্মেলন থেকে বেক্সিমকোর ব্যাংকিং ও ব্যাক টু ব্যাক এলসি সুবিধা প্রদান করার দাবি জানিয়ে বেক্সিমকোর এই কর্মী বলেন, ব্যাংকিং ও এলসি সুবিধা ছাড়া দেশি-বিদেশি কোন ব্যবসা বাণিজ্যই করা যায় না। অত্যান্ত পরিতাপের বিষয় যে, ৬ মাস যাবৎ বেক্সিকোর গার্মেন্টস ডিভিশনের সকল ব্যাংকিং ও এলসি সুবিধা বন্ধ রাখা হয়েছে। একদিকে কারখানা বন্ধ, উৎপাদন নেই অন্যদিকে দায় দেনার পরিমান প্রচার করে তা পরিশোধের জন্য সকল প্রকার চাপ অব্যহত আছে। সেই প্রেক্ষিতে বলতে হয়- আয় থেকে দায় শোধ-ব্যাংকিং ও ঋণ ব্যবস্থাপনার মূলমন্ত্র যদি হয়ে থাকে তাহলে বেক্সিমকো গ্রুপের সকল দায়-দেনা নিয়মিত ভাবে পরিশোধের জন্য এর বন্ধ রাখা প্রতিটি কারখানা খুলে দিয়ে উৎপাদন প্রক্রিয়া শুরুর করার কোন বিকল্প নেই।
এনাম উল্লাহ বলেন, প্রয়োজন আপনাদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক বন্ধ থাকা ব্যাক টু ব্যাক এলসি ওপেন করে দেয়া। কিন্তু সব কিছু বন্ধ করে দিয়ে দায় পরিশোধের চাপ সৃষ্টি শুধু অমানবিকই নয়, অন্যায্যও বটে। এই দায় বহন করার সক্ষমতা কোন সরকারের বা ব্যক্তির পক্ষে সম্ভব নয়। কারখানা বন্ধ রাখার প্রক্রিয়া যতই প্রলম্বিত হবে বেক্সিমকোর দায়ও তাতে বাড়তে থাকবে। তাই অবিলম্বে বায়ারদের কার্যাদেশ পাওয়ার সুবিধার্থে বেক্সিমকোর ব্যাংকিং সুবিধার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার ব্যবস্থা নিয়ে উৎপাদন শুরু করার মাধ্যমে সকল দায়-দেনা পরিশোধের ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি করছি।
বকেয়া বেতন ও অন্যান্য পাওনাদি পরিশোধ করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠানের কাছে শ্রমিকদের অর্জিত ছুটির ২ বছরের টাকা জমে গেছে এবং অফিসারদের ৪ মাসের বেতনের টাকা বকেয়া রয়ে গেছে। বর্তমান আর্থিক দুরাবস্থার ভেতর এই বকেযাগুলো পাওয়া গেলেও সন্তানদের স্কুল-কলেজে ভর্তির খরচটা মিটিয়ে ফেলা যেত। টাকার অভাবে সন্তানদের নতুন বছরে, নতুন ক্লাসে ভর্তি করানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের অ্যাডমিন বিভাগের প্রধান আব্দুল কাইয়ুম বলেন, বেক্সিমকোর যে পরিমাণ ঋণ রয়েছে তা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে আদায় করা সম্ভব না। এই ঋণ আদায় করতে হলে প্রতিষ্ঠান চালু রাখতে হবে। এ লক্ষ্যে আমরা বেশকিছু প্রস্তাবও দিয়েছি। এর মধ্যে একটি প্রস্তাব ছিলো ২৩ একর জমি বন্ধক রেখে ৭০০ কোটি টাকা ঋণ দেয়া। এই ঋণ চাওয়া হয় ৪ মাসের জন্য। এই ঋণ দেয়া হলে আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করে বকেয়া ঋণও পরিশোধ করতে পারবো। সেক্ষেত্রে বছরে ৪০০ কোটি টাকার মতো বকেয়া ঋণ পরিশোধ করা সম্ভব, এ ধরনের একটি প্লানও আমরা দিয়েছি।
আর এক প্রশ্নের উত্তরে এনাম উল্লহ বলেন, আমরা মালিক বলতে এখন আমাদের এমডি ওসমান কায়সার চৌধুরী-কে বুঝি। এমডি আছেন, রিসিভার আছেন। তাদের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। এমডি মহদয় বেক্সিমকোর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের সঙ্গে আলোচন করেই সকল ধরনের প্রস্তাবনা তৈরি করা হয়েছে।
পাঠকের মতামত:
- লুজারের শীর্ষে ফারইস্ট নিটিং
- গেইনারের শীর্ষে জিপিএইচ ইস্পাত
- ব্লক মার্কেটে ২৬ কোটি টাকার লেনদেন
- আফতাব অটোর উন্নতি
- আফতাব অটোর লভ্যাংশ বিতরণ
- লেনদেনের শীর্ষে স্কয়ার ফার্মা
- আইসিইউতে ‘চাঁদের আলো’খ্যাত নির্মাতা শেখ নজরুল ইসলাম
- বড় পর্দায় নাম লেখাচ্ছেন রিচি
- মাকসুদকে অপসারনের গুজবে শেয়ারবাজারে উত্থান
- আগামীকাল ১৮ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ
- আগামীকাল লেনদেনে ফিরবে ২১ কোম্পানি
- সাফকো স্পিনিংয়ের এজিএমের তারিখ পরিবর্তন
- রাষ্ট্রায়াত্ত্ব শিপিং কর্পোরেশনেও বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণা
- লেনদেনে ফিরেছে ১১ কোম্পানি
- মনোস্পুল বাংলাদেশের মুনাফা বেড়েছে ৪ শতাংশ
- মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের মুনাফা কমেছে ১৪ শতাংশ
- অব্যাহত পতনের মধ্যে রবিবার ২৯ পয়েন্টের উত্থান
- লুজারের শীর্ষে শার্প ইন্ড্রাস্ট্রিজ
- গেইনারের শীর্ষে রানার অটো
- বিএসইসির সামনে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ : মাকসুদের অপসারণসহ ৮ দাবি
- ব্লক মার্কেটে ১১ কোটি টাকার লেনদেন
- লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রীম
- সোমবার ২১ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ
- আগামীকাল লেনদেনে ফিরবে ১১ কোম্পানি
- কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজের মুনাফা বেড়েছে ২২০ শতাংশ
- খুলনা পাওয়ারের মুনাফা বেড়েছে ৫২৫ শতাংশ
- ন্যাশনাল টিউবসের ব্যবসায় পতন ৭৪২ শতাংশ
- বিডি থাই ফুডের ব্যবসায় পতন ১৭৩৩ শতাংশ
- ৬০ কোম্পানির ইপিএস প্রকাশ : লোকসানে ২৩ শতাংশ
- ফার্মা এইডের মুনাফা বেড়েছে ২০ শতাংশ
- ওয়েস্টার্ন মেরিনের ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- সাবমেরিন কেবলের মুনাফা বেড়েছে ৪৪ শতাংশ
- মেঘনা সিমেন্টের লোকসান বেড়েছে ৫৪৪ শতাংশ
- বসুন্ধরা পেপারের লোকসান বেড়েছে ২৬৭ শতাংশ
- ইন্দো-বাংলা ফার্মার লভ্যাংশ ঘোষনা
- ওরিয়ন ইনফিউশনের মুনাফা বেড়েছে ৬ শতাংশ
- ওরিয়ন ফার্মার ব্যবসায় পতন ২২৫ শতাংশ
- ১১ ক্রিকেটারকে ছেড়ে দিলো চেন্নাই
- তিন ক্রিকেটারকে ছেড়ে দিলো দিল্লি
- শাহরুখের নামে দুবাইয়ে বিলাসবহুল হোটেল
- হাইকোর্টে কারিশমার সন্তানদের অভাবের ‘নাটক’
- ফারইস্ট নিটিংয়ের ব্যবসায় পতন ৩৩৯ শতাংশ
- স্টাইলক্রাফটের মুনাফা কমেছে ৬৭ শতাংশ
- ইউনিক হোটেলের মুনাফা বেড়েছে ৪০৯ শতাংশ
- ইফাদ অটোজের মুনাফা বেড়েছে ৩৩৩ শতাংশ
- ওয়াটা কেমিক্যালের মুনাফা বেড়েছে ১১৬ শতাংশ
- বিনিয়োগকারীরা হারালো ১৬ হাজার ৯৪১ কোটি টাকা
- গত সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে ৬০ কোটি টাকার লেনদেন
- সাপ্তাহিক লেনদেনের ২৯ শতাংশ ১০ কোম্পানির শেয়ারে
- সোনালি পেপারের মুনাফা বেড়েছে ৬০ শতাংশ
- আইটি কনসালটেন্টসের মুনাফা বেড়েছে ১৪ শতাংশ
- বড় লোকসান সত্ত্বেও এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের লভ্যাংশ ঘোষনা
- ইভিন্স টেক্সটাইলের মুনাফা বেড়েছে ১০০০ শতাংশ
- বারাকা পাওয়ারের মুনাফা বেড়েছে ৫০ শতাংশ
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে ৩৭ শতাংশ
- ইতিহাস গড়ার পথে এগিয়ে গেলেন বাংলাদেশের মিথিলা
- ব্যাচেলর পয়েন্টে স্পর্শিয়া : হতাশ দর্শকরা
- সাপ্তাহিক গেইনারের শীর্ষে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক
- ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে পিই রেশিও কমেছে
- লুজারের শীর্ষে মিরাকল ইন্ড্রাস্ট্রিজ
- গেইনারের শীর্ষে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক
- থাকবে না মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড, প্রতিদিন প্রকাশ করতে হবে এনএভি
- ব্লক মার্কেটে ১৯ কোটি টাকার লেনদেন
- লেনদেনের শীর্ষে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট
- শেয়ারবাজারে ধস : নির্বিকার মাকসুদ কমিশন
- রবিবার লেনদেনে ফিরবে ৭ কোম্পানি
- রবিবার ১২ কোম্পানির স্পটে লেনদেন শুরু
- রবিবার ১১ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ
- বিনিয়োগকারীদের রক্তে শেয়ারবাজার লাল : সমাধানে মাকসুদের অপসারণের বিকল্প নেই
- বেড়েছে ১৬ কোম্পানির ইপিএস : সবচেয়ে এগিয়ে রহিম টেক্সটাইল
- বিএসসির লভ্যাংশ ঘোষনা
- যমুনা অয়েলের লভ্যাংশ ঘোষনা
- এস্ক্যয়ার নিটের লোকসান বেড়েছে ১৪৭১ শতাংশ
- ডেসকোর ব্যবসায় উত্থান ২৮১ শতাংশ
- এমবি ফার্মার মুনাফা কমেছে ২৯ শতাংশ
- পাঁচ ব্যাংকে বিনিয়োগকারীরা নিঃশ্ব, চেয়ে চেয়ে দেখল মাকসুদের ‘শাস্তি কমিশন’
- আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসের উচ্চ দরে ইস্যু আনা : এখন বেহাল দশা
- আড়ালে বিএসইসির চেয়ারম্যান-কমিশনারদের সমালোচনা : সামনে ভূয়সী প্রশংসা
- বড় মূলধনী-গেম্বলিং ৩৫ কোম্পানি ছাড়া ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- কমিশনের বিদায় বেলায় মূল্যসূচক নামল ৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে
- এনআরবিসি ব্যাংক লুটেরাদের সহযোগী ছিলেন রাশেদ মাকসুদ : তদন্তে দুদক
- বিএসইসিকে পরাধীন করার পাঁয়তারা : হারাতে পারে আইওএসকো’র সদস্যপদ
- চালু আছে ৯৩% কোম্পানি, লভ্যাংশ দিচ্ছে ৭৮%
- আরও ২৩ কোম্পানির উপর থেকে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- ৯ মাসের ব্যবসায় ৫১ শতাংশ ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে
- বিএসইসির নেতৃত্বে পরিবর্তন আসছে
- এবার ডিএসইর পর্ষদ থেকে সরে দাঁড়ালেন হেলাল : রয়েছে ষড়*যন্ত্রকারী নাহিদ
- দেখে নিন ২০ কোম্পানির লভ্যাংশ
- বেক্সিমকোসহ সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- বেস্ট হোল্ডিংসের আইপিওতে আবেদনের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ
শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর
- লুজারের শীর্ষে ফারইস্ট নিটিং
- গেইনারের শীর্ষে জিপিএইচ ইস্পাত
- ব্লক মার্কেটে ২৬ কোটি টাকার লেনদেন
- আফতাব অটোর উন্নতি
- আফতাব অটোর লভ্যাংশ বিতরণ
- লেনদেনের শীর্ষে স্কয়ার ফার্মা
- মাকসুদকে অপসারনের গুজবে শেয়ারবাজারে উত্থান
- আগামীকাল ১৮ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ
- আগামীকাল লেনদেনে ফিরবে ২১ কোম্পানি
- সাফকো স্পিনিংয়ের এজিএমের তারিখ পরিবর্তন
- রাষ্ট্রায়াত্ত্ব শিপিং কর্পোরেশনেও বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণা
- লেনদেনে ফিরেছে ১১ কোম্পানি
- মনোস্পুল বাংলাদেশের মুনাফা বেড়েছে ৪ শতাংশ
- মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের মুনাফা কমেছে ১৪ শতাংশ














