সাড়ে ৩ বছরেই ভেঙ্গে পড়েছে শিবলী কমিশনের আইপিওর কোম্পানিগুলো
ইব্রাহিম হোসাইন (রেজোয়ান) : দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেক যাচাই-বাছাই করে যোগ্য কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদন দেওয়া হয় বলে দাবি করেছিলেন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের নেতৃত্বাধীন কমিশন। শুরুতে কয়েকটি কোম্পানির আইপিও আবেদন বাতিলের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা সেই দাবি বিশ্বাসও করে। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে সেই বিশ্বাসের কোন অস্তিত্ব এখন আর নেই। তার কমিশন এখন দূর্বল ও অযোগ্য কোম্পানিকে আইপিও অনুমোদন দেয়। অথচ ভালো কোম্পানিকে আইপিও পেতে ভোগান্তিতে পড়ার অভিযোগ আছে।
দূর্বল ও অযোগ্য কোম্পানির আইপিওর মাধ্যমে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তিতে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে পুরো শেয়ারবাজার। ওইসব কোম্পানি কিছুদিন না যেতেই ব্যবসায় যেমন পতনের খবর প্রকাশ করছে, একইভাবে দূর্বল লভ্যাংশ ঘোষণা করছে। যে শিবলী কমিশনের মাত্র সাড়ে ৩ বছরের ব্যবধানে প্রায় ৬৮ শতাংশ কোম্পানির আইপিওর তুলনায় মুনাফা কমে এসেছে। এগুলোর মধ্যে কয়েক বছর পরে যে কত কোম্পানির উৎপাদন বন্ধ বা অস্তিত্ব থাকবে না, তা অনুমেয়। এরইমধ্যে এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের উৎপাদন বন্ধ পেয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে ডিএসইর সাবেক পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন অর্থ বাণিজ্যকে বলেন, বর্তমান কমিশন করোনা মহামারির মতো ভয়াবহ সংকটকালীন সময় দায়িত্ব নিয়েছে। আর সেই সংকটের সময় মুনাফা দেখিয়ে শেয়ারবাজারে এসেছে ৪০টি কোম্পানি। এখন পরিস্থিতি আগের মতো ভয়াবহ নেই। এরপরেও যদি ৬৮ শতাংশ কোম্পানির মুনাফা কমে যায়, তাহলে সেটা খুবই দুঃখজনক। এ থেকে বোঝা যায় বিগত সময়ের মতো গত সাড়ে ৩ বছরেও কৃত্রিম বা অতিরঞ্জিত মুনাফা দেখিয়ে আইপিওতে এসেছে বিভিন্ন কোম্পানি। যেগুলো এখন শেয়ারবাজারের জন্য বোঝা।
আইপিওকালীন কোম্পানিগুলো অতিরঞ্জিত আর্থিক হিসাব দিয়ে শেয়ারবাজারে আসে। যেখানে খালি চোখেই অনেক অনিয়ম দেখা গেছে। কিন্তু তারপরেও কমিশন সেসব কোম্পানির আইপিও দিয়েছে। এমনকি শুরুতে কিছু কোম্পানির আইপিও বাতিল করে দিয়ে যে আস্থা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কমিশন তৈরী করেছিল, সেগুলোকে পরবর্তিতে অনুমোদন দিয়ে অনাস্থার তৈরী করে। এক্ষেত্রে কমিশনের বিরুদ্ধে অনৈতিকতার অভিযোগ আছে। তবে এ অনৈতিকতার সঙ্গে কমিশনের সবাই যে যুক্ত তা না, অনেকে প্রতিবাদও করে। কিন্তু সংখ্যালঘুর কারনে পেরে উঠে না।
শিবলী কমিশন একসময় ভালো কোম্পানির আইপিও দেয় বলে দাবি করলেও এখন আর তা করে না। তারা এখন এমন কোম্পানির আইপিও দেয়, যে কোম্পানি কোটি কোটি টাকার ভূয়া ল্যান্ড ডেভেলপমেন্টবাবদ সম্পদ দেখায়। এমনকি চুক্তিভিত্তিক কাজ করায় একটি জাহাজ নির্মাণকারী কোম্পানির আইপিও বাতিল করলেও কন্ট্রাকটারের কাজ করা আরেক কোম্পানির অনুমোদন দিয়ে বৈষম্য সৃষ্টি করার উদাহরন আছে। এছাড়া ইতিহাসের সবচেয়ে বাজে অ্যাকাউন্টসের কোম্পানিও আইপিও অনুমোদন পেয়েছে এই কমিশনের সময়ে। এছাড়া অনিয়মের দায়ে শাস্তি দেওয়া কোম্পানিকে সেই অনিয়মের সাথেই টাকা তুলতে অনুমোদন দেওয়ার নজিরও আছে।
সম্প্রতি এসএমইতে টাকা উত্তোলনের আবেদনের আগে হুট করে অ্যাগ্রো অর্গানিকা ২৭ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানি থেকে ৩৮ কোটি টাকা হয়ে যায়। এই অস্বাভাবিক মূলধন বৃদ্ধি করা হয়েছে অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে। এমন কিছু প্রতিষ্ঠানের নামে কোটি কোটি টাকার প্লেসমেন্ট শেয়ার ইস্যু দেখানো হয়েছে, যেগুলোর অস্তিত্বই নেই।
কমিশনের এমন কর্মকাণ্ডে অনেক আগেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিবলী কমিশনের আইপিও নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়ে গেছে। এছাড়া দূর্বল কোম্পানির আইপিও নিয়ে অনেক বাজার সংশ্লিষ্টরাও সমালোচনা করছেন। একইসঙ্গে লবিং ছাড়া ভালো কোম্পানিকে আইপিও পেতে গেলেও ভোগান্তিতে পড়তে হয় বলে অভিযোগ আছে।
দেখা গেছে, শিবলী কমিশন ৪০টি কোম্পানিকে শেয়ারবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) ও কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে (লেনদেন শুরু করেছে এমন কোম্পানি) ২ হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা সংগ্রহের সুযোগ করে দিয়েছে। এরমধ্যে ৩০টি মূল মার্কেটে এবং ১০টি এসএমই মার্কেটে তালিকাভুক্ত হয়েছে। মূল মার্কেটের ৩০টির মধ্যে ৭টি কোম্পানি প্রিমিয়ামে তালিকাভুক্ত হয়েছে।
শিবলী কমিশনের সাড়ে ৩ বছরেই ৫ কোম্পানির শেয়ার দর এখন ইস্যু মূল্যের নিচে। এরমধ্যে আবার শুধুমাত্র অভিহিত মূল্যে তালিকাভুক্ত হওয়া ২টি কোম্পানি রয়েছে। তবে আরও কিছু কোম্পানির শেয়ার দর ইস্যু মূল্যের নিচে নামার অপেক্ষায় রয়েছে। যেগুলোকে কৃত্রিমভাবে ফ্লোর প্রাইস দিয়ে ধরে রাখা হয়েছে।
ইস্যু মূল্যের নিচে নেমে আসা কোম্পানিগুলো-
সম্প্রতি জমির জাল দলিল, মিথ্যা আর্থিক প্রতিবেদন এবং শেয়ারের অর্থ জমার দেওয়ার মিথ্যা বিবৃতির কারনে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া স্থগিত থাকা এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ ও ইস্যু ম্যানেজারকে বড় জরিমানা করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কয়েকদিনের ব্যবধানে সেই প্রতারক কোম্পানিটির জালিয়াতি থাকা অবস্থাতেই আইপিওর উপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে বিরল নজির স্থাপন করেছে বিএসইসি। যে কোম্পানিটির ভুল তথ্যের উপর ভিত্তি করে কাট-অফ প্রাইস নির্ধারিত হয়েছিল, সেই কাট-অফ প্রাইস দিয়েই অর্থ উত্তোলনের সুযোগ পাচ্ছে।
বিএসইসির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এশিয়াটিক ল্যাবের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিএসইসি কোম্পানিটিকে ৯৫ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দিয়েছে। এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি কমিশন আইপিও আবেদনের আগ মুহূর্তে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল।
অথচ সম্প্রতি এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের প্রত্যেক পরিচালককে ৫০ লাখ টাকা করে জরিমানা করে বিএসইসি। এছাড়া কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার শাহজালাল ইক্যুইটিকে ৫০ লাখ, কোম্পানির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ও কোম্পানি সচিবকে ২৫ লাখ টাকা করে এবং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে আরও ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করে। এতে মোট ৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
শুরুতে আইপিও নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখিয়েছিল শিবলী কমিশন। যার অস্তিত্ব এখন নেই। ফলে অনেক যাচাই-বাছাই করে ভালো কোম্পানির আনার প্রত্যয় ব্যক্ত করা শিবলী কমিশনের ৪০টির মধ্যে ২৭টি বা ৬৭.৫০ শতাংশ কোম্পানিরই মুনাফা কমে এসেছে। এরমধ্যে বুক বিল্ডিং, ফিক্সড প্রাইস, বীমা, এসএমইসহ সব খাতের কোম্পানির মুনাফা কমেছে।
সবচেয়ে বেশি হতাশ করেছে বুক বিল্ডিংয়ে প্রিমিয়াম নিয়ে শেয়ারবাজারে আসা এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ও বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। ৩২ টাকা করে প্রতিটি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ২২৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করা বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী এ কোম্পানিটির সর্বশেষ বছরে শেয়ারপ্রতি (১.০৬) টাকা করে লোকসান হয়েছে। আর এনার্জিপ্যাকের শেয়ারপ্রতি (২.৩৬) টাকা লোকসান হয়েছে।
ব্যবসায় পতনের কারন হিসেবে বারাকা পতেঙ্গা কর্তৃপক্ষ বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় জনিত লোকসানকে উল্লেখ করেছে। আর বিক্রি কমে আসায় মুনাফায় পতন হয়েছে বলে জানিয়েছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার।
নিম্নে মুনাফা কমে আসা কোম্পানিগুলোর তথ্য তুলে ধরা হল-
*এক্ষেত্রে আইপিওকালীন যত মাসের ইপিএস দেখানো হয়েছিল, তুলনার জন্য সর্বশেষ একই সময়ের ইপিএস নেওয়া হয়েছে।
*এসএমই কোম্পানিগুলোর প্রান্তিক হিসাব প্রকাশ করা হয় না। তাই তুলনার জন্য বছরের ইপিএস নেওয়া হয়েছে। তারপরেও আগের কম সময়ের তুলনায় পুরো বছরে গিয়ে ইপিএস কম হয়েছে।
*কৃষিবীদ সীডের আইপিওকালীন ৩ মাসে ইপিএস দেখানো হয়েছিল ০.৬০ টাকা। যে কোম্পানিটির সর্বশেষ অর্থবছরে বা ১২ মাসে হয়েছে ০.৭৭ টাকা। কিন্তু প্রতি প্রান্তিকে ০.৬০ টাকা বিবেচনায় বছরে ২.৪০ টাকা ইপিএস হয়।
পাঠকের মতামত:
- দুই ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন
- পাওয়ার গ্রীডের ২৫০৫ কোটি টাকার প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন
- গেইনারের শীর্ষে শেফার্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজ
- ব্লক মার্কেটে ৪১ কোটি টাকার লেনদেন
- লেনদেনের শীর্ষে বীচ হ্যাচারী
- বিএসইসি চেয়ারম্যানের ২য় মেয়াদের ১ম দিনে বড় ধস
- পূণ:মূল্যায়নে গ্লোবাল হেভীর সম্পদ বাড়ল ২৫৬ কোটি টাকার
- সোমবার লেনদেনে ফিরবে ৬ কোম্পানি
- তিন কোম্পানির লেনদেন বন্ধ সোমবার
- তিন কোম্পানির স্পটে লেনদেন শুরু
- চার কোম্পানির স্পটে লেনদেন শুরু সোমবার
- উত্তরা ব্যাংকের এমডি শেয়ার কিনলেন
- নিটল ইন্স্যুরেন্সে সচিব নিয়োগ
- বিনিয়োগকারীরা হারালো ৮ হাজার কোটি টাকা
- সাপ্তাহিক লুজারের শীর্ষে ডাচবাংলা ব্যাংক
- সাপ্তাহিক গেইনারের শীর্ষে রিলায়েন্স ওয়ান মিউচ্যুয়াল ফান্ড
- ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে পিই রেশিও কমেছে
- লুজারের শীর্ষে সোনালী পেপার
- গেইনারের শীর্ষে এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড
- লেনদেনের শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ব্লক মার্কেটে ৪৯ কোটি টাকার লেনদেন
- দুই কোম্পানির লভ্যাংশ বিতরণ
- এবার ৩ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্নে নামল সূচক
- তিন কোম্পানির স্পটে লে্নদেন শুরু রবিবার
- রবিবার লেনদেনে ফিরবে তিন কোম্পানি
- ছয় কোম্পানির লেনদেন বন্ধ বৃহস্পতিবার
- রূপালী ইন্স্যুরেন্সের মুনাফা বেড়েছে ১ পয়সা
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের মুনাফা কমেছে ৩ শতাংশ
- ন্যাশনাল ব্যাংকের লোকসান বেড়েছে ১৪৫ শতাংশ
- অবশেষে পূঞ্জীভূত লোকসান কাটিয়ে উঠল বিকাশ
- গেইনারের শীর্ষে রিলায়েন্স ওয়ান
- লেনদেনের শীর্ষে আলিফ ইন্ড্রাস্ট্রিজ
- ব্লক মার্কেটে ৩৭ কোটি টাকার লেনদেন
- শেয়ারবাজারে পতন
- তিন কোম্পানির লেনদেন বন্ধ আগামীকাল
- বড় মূলধনী-গেম্বলিং ৩৫ কোম্পানি ছাড়া ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- কমিশনের বিদায় বেলায় মূল্যসূচক নামল ৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে
- আরও ২৩ কোম্পানির উপর থেকে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- দেখে নিন ২০ কোম্পানির লভ্যাংশ
- বেস্ট হোল্ডিংসের আইপিওতে আবেদনের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ
- সাড়ে ৩ বছরেই ভেঙ্গে পড়েছে শিবলী কমিশনের আইপিওর কোম্পানিগুলো
- একনজরে ৫৪ কোম্পানির ৯ মাসের ইপিএস
- ফোর্সড সেল বন্ধে মার্জিন ঋণের লোকসান প্রভিশনে সময় বৃদ্ধি
- বেস্ট হোল্ডিংসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ৬৫ টাকা করে ৩২৯ কোটি টাকার বিনিয়োগ
- ক্যাপিটাল গেইনে ট্যাক্স আরোপ হবে না-বিএসইসি চেয়ারম্যান
- শেয়ারবাজার অস্থিতিশীলকারী চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার : চাঁদাবাজিতে বিনিয়োগকারী সংগঠনের নাম
- শেয়ারবাজারে টানা পতন : ব্যর্থতার দায়ে বিএসইসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি
- প্লেসমেন্টের পরে বোনাস শেয়ার ইস্যু করেনি বেস্ট হোল্ডিংস
- শেষ হচ্ছে বর্তমান কমিশনের মেয়াদ
- দর পতনের নতুন সার্কিট ব্রেকার আরোপ
- বলেছিলেন সূচক যাবে ১০ হাজারে : নামছে ৫ হাজারের দিকে
- শেয়ারবাজারে ১০ কোম্পানিতে ব্র্যাক ব্যাংকের বিনিয়োগ ৫৫৯ কোটি টাকা
- এমারেল্ড অয়েলে কোটি কোটি টাকার ভূয়া সম্পদ
- জেনেক্স কারসাজিতে হিরু গ্যাংদের মুনাফা ২.৮২ কোটি টাকা : জরিমানা ২০ লাখ
- বছর না যেতেই শিবলী কমিশনের দুই ব্যাংক বন্ধের উপক্রম : পাইপলাইনে বিতর্কিত এনআরবি ব্যাংক
- শেয়ারবাজার থেকে উত্তোলন ৫২৩.৭৯ কোটি টাকা : লভ্যাংশ দিতে রিজার্ভ ফাঁকা ৪৬৯.৭৮ কোটি
- জেমিনি সী ফুডে ভয়াবহ কারসাজি, ঝুঁকিতে ব্যবসা
- পিকেএসএফ এর চেয়ারম্যান হলেন অধ্যাপক খায়রুল হোসেন
- ঐক্য পরিষদের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবির অভিযোগ
- অ্যাগ্রো অর্গানিকার জালিয়াতি : শাস্তির পরিবর্তে পুরুস্কৃত করল বিএসইসি
- বেস্ট হোল্ডিংসের মুনাফা বেড়েছে ১৫ শতাংশ
- আর্থিক হিসাবে ৬০ কোটি টাকার মজুদ পণ্য : সরেজমিনে ৪১ কোটি টাকারই ভূয়া
- বেস্ট হোল্ডিংসে ১০ কার্যদিবস পরে বিনিয়োগ করতে পারবে মার্জিনধারীরা
- শিবলী কমিশনের সময়ে পঁচা কোম্পানিতে কারসাঁজি পেয়েছে ভিন্ন মাত্রা
- এসএস স্টিলের মুনাফা বেড়েছে ৫০ শতাংশ
- কারসাজি করতে অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ ঘোষণা
- বন্ধ হয়ে যেতে পারে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক
- বেস্ট হোল্ডিংসের আইপিওতে ১৫ লাখ টাকা আবেদনের সীমা বহাল রাখল আদালত
- শাস্তির কবলে এপেক্স ফুডস
- ৯ মাসের ব্যবসায় মুনাফা বেড়েছে ৩৮% কোম্পানির, কমেছে ৩৪%
শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর
- দুই ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন
- পাওয়ার গ্রীডের ২৫০৫ কোটি টাকার প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন
- গেইনারের শীর্ষে শেফার্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজ
- ব্লক মার্কেটে ৪১ কোটি টাকার লেনদেন
- লেনদেনের শীর্ষে বীচ হ্যাচারী
- বিএসইসি চেয়ারম্যানের ২য় মেয়াদের ১ম দিনে বড় ধস
- পূণ:মূল্যায়নে গ্লোবাল হেভীর সম্পদ বাড়ল ২৫৬ কোটি টাকার
- সোমবার লেনদেনে ফিরবে ৬ কোম্পানি
- তিন কোম্পানির লেনদেন বন্ধ সোমবার
- তিন কোম্পানির স্পটে লেনদেন শুরু
- চার কোম্পানির স্পটে লেনদেন শুরু সোমবার
- উত্তরা ব্যাংকের এমডি শেয়ার কিনলেন
- নিটল ইন্স্যুরেন্সে সচিব নিয়োগ