তদন্ত কমিটির মেয়াদ শেষে পূর্বের তারিখ দেখিয়ে রিপোর্ট জমা
অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : দেশের শেয়ারবাজারে বিগত সময়ের অনিয়ম, দুর্নীতি ও কারসাজির ঘটনা খতিয়ে দেখতে গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর পাঁচ সদস্যের একটি অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। যে কমিটির মেয়াদ কয়েক দফায় বাড়ানোর পরে গত ৩১ মার্চ শেষ হয়েছে। যা বাড়ানো হবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিএসইসি। তবে এরমধ্যে কমিটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে ব্যর্থ হয়। এ কারনে ওই কমিটি মেয়াদ শেষে ৩১ মার্চের পূর্বের তারিখ দেখিয়ে দুটি কোম্পানির রিপোর্ট জমা দিয়েছে। যা নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে প্রশ্ন উঠেছে।
কমিটিকে ৬০ দিবস সময় দিয়ে বেক্সিমকো গ্রীন-সুকুক আল ইসতিসনা, IFIC Guaranteed Sreepur Township Green Zero Coupon Bond, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি (সিএসই) এর স্ট্যাটেজিক পার্টনার, বেস্ট হোল্ডিংস, আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড, ফরচুন সুজ, রিং শাইন টেক্সটাইল, একমি পেস্টিসাইডস, কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড (পূর্বে পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালারস লিমিটেড), কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ ও এমারেল্ড ওয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ বিষয়ে তদন্ত করতে বলা হয়।
এজন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড কমিশন অধ্যাদেশ ২১ ধারা এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন ১৭ ধারা বিএসইসি জিয়া ইউ আহমেদ এর নেতৃত্বে “অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি” গঠন করে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে ড. জিয়া ইউ আহমেদকে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- ইয়াওয়ার সাইদ, মো: শফিকুর রহমান, ব্যারিস্টার মো: জিশান হায়দার ও বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো: আনোয়ারুল ইসলাম।
তবে ওই কমিটি ৬০ দিবসে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে ব্যর্থ হয়। এ কারনে কয়েক দফায় সময় বাড়ানো হয়। তবে সর্বশেষ ৩১ মার্চ কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আর মেয়াদ না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কমিশন। তবে ওই সময়ের মধ্যে তদন্ত কমিটি ৮টি কোম্পানির তদন্ত রিপোর্ট দিতে সফল হয়েছিল। বাকি থাকে আরও ৪টি কোম্পানির তদন্ত রিপোর্ট।
এরপরে গত সপ্তাহের কমিশন সভায় কমিটিকে ১ মাস সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। কিন্তু কমিশনের এই সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই এবং মেয়াদ শেষে বা ৩১ মার্চের পরে ১টি কোম্পানির তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি। এছাড়া মেয়াদ বাড়ানোর পরে ১টি রিপোর্ট জমা দিয়েছে। যেটা তদন্ত কমিটির প্রধান বিদেশ যাওয়ার আগে পূর্বের তারিখ উল্লেখ করে সাক্ষর করে গেছেন। অর্থাৎ ২টি রিপোর্টই ৩১ মার্চের পূর্বের তারিখ উল্লেখ করে জমা দিয়েছে।
বিতর্ক এড়ানোর জন্য এই মেয়াদ বাড়িয়ে আরেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে বিএসইসি। মেয়াদ শেষে পূর্বের তারিখ দেখিয়ে রিপোর্ট জমা দেওয়ায় বিতর্ক তৈরী হবে, এমনটি দাবি করে তদন্ত কমিটি সময় বাড়িয়ে নেয়। তবে সেময় বাড়ানোর আগেই পূর্বের তারিখ দেখিয়ে ২টি রিপোর্ট জমা দিয়েছে।
এ বিষয়ে ডিএসইর সিনিয়র এক ব্রোকার অর্থ বাণিজ্যকে বলেন, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে তদন্ত কমিটির মেয়াদ বাড়ানো হয়নি। অর্থাৎ ওই তদন্ত কমিটি মেয়াদ শেষে অকার্যকর হয়ে গেছে। ওইটার আর কোন অস্তিত্ব থাকে না। আপনি চাইলেই মেয়াদ শেষ হওয়ার কিছুদিন পর গিয়ে মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষনা দিলেন, আর সেটা সঠিক হয়ে যাবে-এমন না।
এ বিষয়ে বিএসইসির পরিচালক ও মূখপাত্র আবুল কালাম অর্থ বাণিজ্যকে বলেন, তদন্ত কমিটির মেয়াদ গত ৩১ মার্চ শেষ হয়েছে। এরপরে গত সপ্তাহের কমিশন সভায় আরেক মাস সময় বাড়ানো হয়েছে। ওই কমিটি গত ৩১ মার্চের মধ্যে ৮টি কোম্পানির বিসয়ে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে। আর চলতি মাসে দিয়েছে ২টি।
এই ২ রিপোর্ট পূর্বের তারিখ উল্লেখ করে এবং ৩১ মার্চের পরে মেয়াদ বাড়ানোর আগে জমা দেওয়া হয়েছে কিনা, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি আগেই মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছিল। পরে কমিশন মেয়াদ বাড়িয়েছে। সে হিসেবে চলতি মাসের যখনই রিপোর্ট জমা দেওয়া হোক না কেনো, তা কমপ্লাইড বা সঠিক আছে। এসময় তিনি জানান, সোনালি পেপার ও এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজের তদন্ত রিপোর্ট জমা দেওয়া এখনো বাকি রয়েছে। তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দিয়ে দেবে।
সব রিপোর্ট জমা দিতে না পারলেও কমিটির মেয়াদ বাড়ানো হয়নি। তবে কমিটি ৩১ মার্চের পরে বাকি থাকা কোম্পানিগুলোর তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে শুরু করে। যেগুলোতে ৩১ মার্চের পূর্বের তারিখ উল্লেখ করে দেওয়া হচ্ছে।
এই তদন্ত কমিটি নিয়ে বিভিন্ন মহলের ন্যায় প্রশ্ন তুলেছে বিএসইসিরই কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। যারা কমিটির বিতর্কিত সদস্য ও অবৈধভাবে বেশি করে সম্মানি নেওয়ার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছে। যে বক্তব্য প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য তদন্ত কমিটির সদস্যরা বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাঁপও দেয়।
গত ০৬ মার্চ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে সদস্য সচিব ও অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ মিরাজ উস সুন্নাহ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তদন্ত কমিটির অনিয়মের বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে তুলে ধরেন।
এতে অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে দাবি করা হয়, বিতর্কিত লোক, যাদের বিরুদ্ধে কমিশন পূর্বে বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে এবং এখনো Enforcement প্রক্রিয়া চলমান, তাদেরকে দিয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে পুঁজিবাজার তদন্তের নামে কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এছাড়া বিধিতে/সরকারি নিয়মানুযায়ী কমিটির সদস্যদের প্রতি সভার সম্মানি-ভাতা বাবদ ৩০০০-৫০০০ টাকা প্রদানের উল্লেখ থাকলেও বাস্তবে প্রতিমাসে মন্ত্রনালয়ের অনুমোদন ব্যতিরেকে কমিটির বহিরাগত প্রতি সদস্যকে ২ লক্ষ টাকা প্রদান করছে মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন। যা সম্পূর্ণরুপে পুঁজিবাজার স্বার্থ বিরোধী এবং বে-আইনী।
এর আগে গত ৫ মার্চ সিকিউরিটিজ কমিশন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনেও তদন্ত কমিটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেন বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষে নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলম।
সংবাদ সম্মেলনে বিএসইসির মাহবুবুল আলম বলেন, বিএসইসির এই তদন্ত কমিটি বিতর্কিত। এই বিতর্কিত বলার পেছনে কারন হিসেবে রয়েছে, তদন্ত কমিটির ২ জন বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের। তারা বিএসইসি থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত হিসেবে দীর্ঘদিন ধরেই কমিশনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। একারনে এখানে একটা স্বার্থের সংঘাত (কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট) থেকে যায়।
এছাড়া তাদের তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে প্রশ্ন তুলেন মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, তদন্ত রিপোর্টে অনেকটা বিএসইসির কর্মকর্তারা ‘একটিভ ভয়েসের পরিবর্তে প্যাসিভ ভয়েসে’ কেনো লিখেছে, এসব নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। যেটাকে অসদাচরন এবং দায়িত্বে চরম অবহেলা বলা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্টে এই জাতীয় সমস্যায় তুলে ধরা হয়েছে।
তিনি বলেন, এই তদন্ত কমিটি অ্যাক্ট অ্যান্ড অর্ডিনেন্সের অধীনে গঠিত হয়েছে। এই অধীনে গঠিত হওয়া মানে সুনির্দিষ্ট কোন অনিয়ম পেলে, তা তুলে ধরবে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ কাজটি করে আসছি। কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে দোষী সাব্যস্ত করা এই তদন্ত কমিটির কাজ না। অ্যাক্ট অ্যান্ড অর্ডিনেন্সের অধীনে তদন্ত করে চাকরি বিধিমালায় শোকজ করা যায় না।
পাঠকের মতামত:
- অব্যাহত পতনের মধ্যে রবিবার ২৯ পয়েন্টের উত্থান
- লুজারের শীর্ষে শার্প ইন্ড্রাস্ট্রিজ
- গেইনারের শীর্ষে রানার অটো
- বিএসইসির সামনে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ : মাকসুদের অপসারণসহ ৮ দাবি
- ব্লক মার্কেটে ১১ কোটি টাকার লেনদেন
- লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রীম
- সোমবার ২১ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ
- আগামীকাল লেনদেনে ফিরবে ১১ কোম্পানি
- কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজের মুনাফা বেড়েছে ২২০ শতাংশ
- খুলনা পাওয়ারের মুনাফা বেড়েছে ৫২৫ শতাংশ
- ন্যাশনাল টিউবসের ব্যবসায় পতন ৭৪২ শতাংশ
- বিডি থাই ফুডের ব্যবসায় পতন ১৭৩৩ শতাংশ
- ৬০ কোম্পানির ইপিএস প্রকাশ : লোকসানে ২৩ শতাংশ
- ফার্মা এইডের মুনাফা বেড়েছে ২০ শতাংশ
- ওয়েস্টার্ন মেরিনের ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- সাবমেরিন কেবলের মুনাফা বেড়েছে ৪৪ শতাংশ
- মেঘনা সিমেন্টের লোকসান বেড়েছে ৫৪৪ শতাংশ
- বসুন্ধরা পেপারের লোকসান বেড়েছে ২৬৭ শতাংশ
- ইন্দো-বাংলা ফার্মার লভ্যাংশ ঘোষনা
- ওরিয়ন ইনফিউশনের মুনাফা বেড়েছে ৬ শতাংশ
- ওরিয়ন ফার্মার ব্যবসায় পতন ২২৫ শতাংশ
- ১১ ক্রিকেটারকে ছেড়ে দিলো চেন্নাই
- তিন ক্রিকেটারকে ছেড়ে দিলো দিল্লি
- শাহরুখের নামে দুবাইয়ে বিলাসবহুল হোটেল
- হাইকোর্টে কারিশমার সন্তানদের অভাবের ‘নাটক’
- ফারইস্ট নিটিংয়ের ব্যবসায় পতন ৩৩৯ শতাংশ
- স্টাইলক্রাফটের মুনাফা কমেছে ৬৭ শতাংশ
- ইউনিক হোটেলের মুনাফা বেড়েছে ৪০৯ শতাংশ
- ইফাদ অটোজের মুনাফা বেড়েছে ৩৩৩ শতাংশ
- ওয়াটা কেমিক্যালের মুনাফা বেড়েছে ১১৬ শতাংশ
- বিনিয়োগকারীরা হারালো ১৬ হাজার ৯৪১ কোটি টাকা
- গত সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে ৬০ কোটি টাকার লেনদেন
- সাপ্তাহিক লেনদেনের ২৯ শতাংশ ১০ কোম্পানির শেয়ারে
- সোনালি পেপারের মুনাফা বেড়েছে ৬০ শতাংশ
- আইটি কনসালটেন্টসের মুনাফা বেড়েছে ১৪ শতাংশ
- বড় লোকসান সত্ত্বেও এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের লভ্যাংশ ঘোষনা
- ইভিন্স টেক্সটাইলের মুনাফা বেড়েছে ১০০০ শতাংশ
- বারাকা পাওয়ারের মুনাফা বেড়েছে ৫০ শতাংশ
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে ৩৭ শতাংশ
- ইতিহাস গড়ার পথে এগিয়ে গেলেন বাংলাদেশের মিথিলা
- ব্যাচেলর পয়েন্টে স্পর্শিয়া : হতাশ দর্শকরা
- সাপ্তাহিক গেইনারের শীর্ষে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক
- ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে পিই রেশিও কমেছে
- লুজারের শীর্ষে মিরাকল ইন্ড্রাস্ট্রিজ
- গেইনারের শীর্ষে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক
- থাকবে না মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড, প্রতিদিন প্রকাশ করতে হবে এনএভি
- ব্লক মার্কেটে ১৯ কোটি টাকার লেনদেন
- লেনদেনের শীর্ষে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট
- শেয়ারবাজারে ধস : নির্বিকার মাকসুদ কমিশন
- রবিবার লেনদেনে ফিরবে ৭ কোম্পানি
- রবিবার ১২ কোম্পানির স্পটে লেনদেন শুরু
- রবিবার ১১ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ
- বিনিয়োগকারীদের রক্তে শেয়ারবাজার লাল : সমাধানে মাকসুদের অপসারণের বিকল্প নেই
- বেড়েছে ১৬ কোম্পানির ইপিএস : সবচেয়ে এগিয়ে রহিম টেক্সটাইল
- বিএসসির লভ্যাংশ ঘোষনা
- যমুনা অয়েলের লভ্যাংশ ঘোষনা
- এস্ক্যয়ার নিটের লোকসান বেড়েছে ১৪৭১ শতাংশ
- ডেসকোর ব্যবসায় উত্থান ২৮১ শতাংশ
- এমবি ফার্মার মুনাফা কমেছে ২৯ শতাংশ
- মুনাফায় ফিরেছে রানার অটো
- জাহিন স্পিনিংয়ের লোকসান বেড়েছে ২৯ শতাংশ
- নাহি অ্যালুমিনিয়ামের মুনাফা কমেছে ৫৬ শতাংশ
- ক্রাউন সিমেন্টের মুনাফা বেড়েছে ৮০ শতাংশ
- ওয়ালটনের মুনাফা বেড়েছে ৪৮ শতাংশ
- মুনাফায় ফিরেছে এসিআই
- ডরিন পাওয়ারের মুনাফা বেড়েছে ২২ শতাংশ
- লুজারের শীর্ষে খান ব্রাদার্স
- গেইনারের শীর্ষে ইবনে সিনা
- ব্লক মার্কেটে ১০ কোটি টাকার লেনদেন
- লেনদেনের শীর্ষে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট
- এখনো হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে হাসান মাসুদের
- হিরো আলমের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- পতনে ফিরল বাজার, ৫ মাস পর ৩শ কোটির নিচে লেনদেন
- আগামীকাল ১৮ কোম্পানির স্পটে লেনদেন শুরু
- আগামীকাল ৭ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ
- পাঁচ ব্যাংকে বিনিয়োগকারীরা নিঃশ্ব, চেয়ে চেয়ে দেখল মাকসুদের ‘শাস্তি কমিশন’
- আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসের উচ্চ দরে ইস্যু আনা : এখন বেহাল দশা
- আড়ালে বিএসইসির চেয়ারম্যান-কমিশনারদের সমালোচনা : সামনে ভূয়সী প্রশংসা
- বড় মূলধনী-গেম্বলিং ৩৫ কোম্পানি ছাড়া ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- কমিশনের বিদায় বেলায় মূল্যসূচক নামল ৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে
- এনআরবিসি ব্যাংক লুটেরাদের সহযোগী ছিলেন রাশেদ মাকসুদ : তদন্তে দুদক
- বিএসইসিকে পরাধীন করার পাঁয়তারা : হারাতে পারে আইওএসকো’র সদস্যপদ
- চালু আছে ৯৩% কোম্পানি, লভ্যাংশ দিচ্ছে ৭৮%
- আরও ২৩ কোম্পানির উপর থেকে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- ৯ মাসের ব্যবসায় ৫১ শতাংশ ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে
- বিএসইসির নেতৃত্বে পরিবর্তন আসছে
- এবার ডিএসইর পর্ষদ থেকে সরে দাঁড়ালেন হেলাল : রয়েছে ষড়*যন্ত্রকারী নাহিদ
- দেখে নিন ২০ কোম্পানির লভ্যাংশ
- বেক্সিমকোসহ সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- বেস্ট হোল্ডিংসের আইপিওতে আবেদনের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ














