তালিকাভুক্তির আগে সবল, কয়েক বছর না যেতেই দূর্বল

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন পেতে একটি কোম্পানির প্রসপেক্টাসে আর্থিক হিসাব অতিরঞ্জিত করে দেখানো হয় বলে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ রয়েছে। যে কারনে তালিকাভুক্তির সময় সব কোম্পানির ব্যবসায়িক চিত্র ভালো থাকলেও, কয়েক বছর পরে সবার পারফেরমেন্সে ধারাবাহিকতা থাকে না বলে মনে করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), স্টক এক্সচেঞ্জ, নিরীক্ষক, ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি ও ইস্যু ম্যানেজার জড়িত থাকলেও কেউ দায় নিতে চায় না। কিন্তু এক্ষেত্রে দায়ভার কার?
একটি কোম্পানি ইস্যু ম্যানেজারের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে আসে। এর আগে নিরীক্ষক ওই কোম্পানির আর্থিক হিসাবে সত্যতা যাছাই করে। এরপরে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ পর্যালোচনা করে এবং বিএসইসিতে মতামত দেয়। সেগুলো যাছাই-বাছাই শেষে একটি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে সময় লেগে যায় ১.৫-২ বছর। যেটা অনেক বেশি বলে মনে করেন ইস্যু ম্যানেজার ও সংশ্লিষ্ট কোম্পানি। বাস্তবেও তাদের অভিযোগ সত্য। এই দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে শেয়ারবাজারে আসার পরেও তালিকাভুক্তির পরে কিছু কোম্পানির ব্যবসায় বিচ্যুতি ঘটে।
একটি কোম্পানির প্রসপেক্টাসে ইস্যু ম্যানেজার ও অবলেখক (আন্ডাররাইটার) ডিউ ডিলিজেন্স সার্টিফিকেট দেন। এছাড়া কোম্পানির পর্ষদ পরিচালকদের দায়িত্ব ও নিরীক্ষক তার মন্তব্য তুলে ধরেন। প্রসপেক্টাসে ইস্যু ম্যানেজার সব ডকুমেন্টস দাখিল করেন বলে জানান। এছাড়া সমস্ত আইনী প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার নিশ্চয়তা ও সরেজমিনে কারখানা যাছাইয়ের রিপোর্ট দেন। আর অবলেখক প্রসপেক্টাস পরীক্ষা, কোম্পানির পরিচালক, অফিসার ও অন্যান্য এজেন্সির সঙ্গে আলোচনা এবং স্বতন্ত্রভাবে স্টেটমেন্ট যাছাই করেন বলে তথ্য সরবরাহ করেন। বিভ্রান্তিকর এমন কোন তথ্য বা প্রমাণাদি প্রসপেক্টাসে বাদ পড়েনি বলে পরিচালকদের প্রতিবেদনে জানানো হয়। এছাড়া আর্থিক প্রতিবেদন বাংলাদেশ অ্যাকাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ড ও বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ি তৈরী করা হয় বলে জানায় নিরীক্ষক। যেখানে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস, কোম্পানি আইন ও অন্যান্য প্রযোজ্য আইনকানুন পরিপালন করা হয়। আর প্রিমিয়াম নেওয়া কোম্পানির ক্ষেত্রে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সির প্রতিবেদনও প্রসপেক্টাসে দেওয়া হয়। এসব প্রতিবেদনের পরে কমিশন ডিসক্লোজারস ভিত্তিতে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ এবং পাবলিক ইস্যু রুলস অনুযায়ি আইপিও অনুমোদন দেয়।
গত কয়েক বছরে শেয়ারবাজারে আসার পরে বিচ্যুতির ঘটনা ঘটেছে এমন কোম্পানির মধ্যে রয়েছে- এসোসিয়েটেড অক্সিজেন, এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ, তুং হাই নিটিং, আরএন স্পিনিং, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ইত্যাদি। এরমধ্যে বেসিক ব্যাংকের ঋণ জটিলতায় উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় সম্ভাবনাময় কোম্পানি এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজের। আর পারিবারিক অন্তকলহে বন্ধ হয়ে গেছে তুং হাই নিটিং ও সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের ব্যবসায়। এছাড়া অগ্নিকাণ্ডে আরএন স্পিনিংয়ের উৎপাদন ও ম্যানেজম্যান্টের অদক্ষতার কারনে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বিনিয়োগকারী তথা পুরো শেয়ারবাজার। তবে মালিকানা পরিবর্তনের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে এমারেল্ড অয়েল ও সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল।
এছাড়া গত ৪ বছরে শেয়ারবাজারে আসা বিভিন্ন কোম্পানির মধ্যে ব্যবসায় ভয়াবহ খারাপে চলে গেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার, বারাকা পতেঙ্গা, ডমিনেজ স্টিলসহ বিভিন্ন কোম্পানি।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের দাবি, তারা ডিসক্লোজারস বেসিস অর্থাৎ প্রসপেক্টাস দেখে আইপিও অনুমোদন দেয়। সরেজমিনে পরিদর্শন করার সুযোগ নেই। সেটা দেখার জন্য থাকে ইস্যু ম্যানেজার ও নিরীক্ষক। তারা প্রসপেক্টাসে আইপিও’র শর্ত পরিপালন করা হয়েছে কিনা, তা যাছাই করে। আর শর্ত পরিপালন না হওয়া পর্যন্ত একটি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয় না।
শেয়ারবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ বলেন, দেশের পাবলিক কোম্পানিগুলো প্রাইভেট কোম্পানির মতো চলে। যে কারনে পারিবারিক কলহ বা ১জন মারা গেলে কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায়। বিদেশের করপোরেট গভর্ণেন্সগুলো এরকম না। যখন কোন কোম্পানি লিস্টেড হয়, তখন মালিকেরা পেছনে চলে যায়। কোম্পানি চালানোর জন্য এজেন্সী ভাড়া করা হয়। অথচ আমাদের দেশে মেজরিটি শেয়ার ধারন না করেও কোম্পানির চালকের আসনে থাকে উদ্যোক্তারা। তারা কোম্পানি ভালোভাবে চালাবে এমনটি আশাও করা যায় না। এগুলো বিএসইসির দেখার বিষয়। পরিস্থিতির সঙ্গে পরিবর্তন আনতে হবে। প্রয়োজনে কোম্পানির ওইসব পরিচালককে সড়িয়ে দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অতিরঞ্জিত মুনাফা দেখিয়ে শেয়ারবাজারে আসার জন্য নিরীক্ষক দায়ী। তারা ওই অ্যাকাউন্টসের জন্য সাক্ষর করে। কমিশন তাদেরকে কেনো নিরীক্ষকদেরকে ব্লাক লিস্টে ফেলে না। তাদেরকে কেনো দায়বদ্ধ করে না। তারপরেও বলব কমিশন কাগজপত্র ঠিকভাবে দেখে না। দেখলে ১ বছরের মধ্যে কিভাবে ঋণ খেলাপি হয়। আইপিও দেওয়ার আগে উদ্যোক্তা/পরিচালকদের অতিত ট্রেক রেকর্ড দেখতে হবে। এছাড়া এনবিআরের মাধ্যমে কর প্রদানের সত্যতা দেখতে হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন এক কর্মশালায় বলেন, একটি কোম্পানি শেয়ারবাজারে আসার জন্য আর্থিক হিসাব ফুঁলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখায়। ওই সময় বছরের ব্যবধানে কয়েকগুণ বিক্রয় ও মুনাফা বেড়ে যায়। যে কোম্পানিগুলো শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির ২-৩ বছরেই লোকসানে ও ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নেমে যায়। অথচ আইপিওতে আসার সময় যদি নিরীক্ষক সঠিকভাবে নিরীক্ষা করত, তাহলে এমনটি হওয়ার সুযোগ তৈরী হতো না।
তিনি বলেন, যেকোন কোম্পানির আর্থিক হিসাবে সমস্যার ক্ষেত্রে সবাই নিরীক্ষককে দায়ী করে। স্টক এক্সচেঞ্জ বলে আর্থিক হিসাবতো নিরীক্ষক দ্ধারা নিরীক্ষা করা হয়েছে, এখানে আমাদের কি করার আছে, ইস্যু ম্যানেজার বলে নিরীক্ষার উপর ভিত্তি করে ফাইল দাখিল করা হয় এবং বিএসইসি বলে তাদের কাছে যে কাগজপত্র দাখিল করা হয়, তার ভিত্তিতেই আইপিও দেওয়া হয়। এ থেকে বোঝা যায় একটি কোম্পানির শেয়ারবাজারে আসার সময় সবার প্রথম দায় দায়িত্ব হচ্ছে নিরীক্ষকের। তবে অন্যারা দায় এড়াতে পারে না।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি ছায়েদুর রহমান বলেন, তালিকাভুক্তির পরে দূর্বল হওয়া কোম্পানির বিষয়ে সরাসরি কাউকে দোষারোপ করা কঠিন। তবে তথ্যের ভিত্তিতে দায়ীকে দোষারোপ করা যেতে পারে। মনগড়া কাউকে দোষী করা ঠিক হবে না। এছাড়া পারিবারিক কলহ, অগ্নিকাণ্ড ইত্যাদি কারনে একটি কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেলে কারও কিছু করার থাকে না। এমন ঘটবে তাতো কেউই আগে জানতে পারে না।
ইস্যু ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান আলফা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের সাবেক সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর আহামেদ বলেন, তালিকাভুক্তির পরে একটি কোম্পানির ব্যবসা উন্নতির দিকে থাকবে বিনিয়োগকারীদের এমন প্রত্যাশাই স্বাভাবিক। তালিকাভুক্তির পর পতন কোন বিনিয়োগকারীরই কাম্য নয়। সুনির্দিষ্ট কোন কারনে পতন হলে সেটা কারও নিয়ন্ত্রণের সুযোগ নেই, যেমন বিশ্বমন্দা, প্রাকৃতিক দূর্যোগ ইত্যাদি। তবে অস্বাভাবিক কিছু ঘটলে তা যাচাই বাছাই করে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
পাঠকের মতামত:
- ব্যাংক খাত পেছন থেকে টেনে ধরায় বড় উত্থান দেখল না শেয়ারবাজার
- ওয়ালটন প্লাজার কিস্তি সুরক্ষা কার্ডধারী ৮ শতাধিক পরিবারকে আর্থিক সহায়তা
- সরকার ১০ লাখ টন ডাল-চিনি আমদানির অনুমোদন দিয়েছে
- একদিনে এলো ১৯৫২ কোটি টাকার রেমিটেন্স
- ইসরায়েলের কট্টর সমর্থনের কারনে সিনেমা ফ্লপ
- নায়িকা হয়ে আসছেন রুনা খান
- লুজারের শীর্ষে আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান : স্কিম ওয়ান
- গেইনারের শীর্ষে সোনালী পেপার
- ব্লক মার্কেটে ১৩ কোটি টাকার লেনদেন
- লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন
- আজও শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেনে উত্থান
- আগামীকাল ম্যারিকোর স্পটে লেনদেন শুরু
- আগামীকাল প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের লেনদেন বন্ধ
- সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং মান প্রকাশ
- ঢাকা ব্যাংকে এমডি নিয়োগ
- সিএপিএম আইবিবিএল ফান্ডের ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- সিএপিএম বিডিবিএল ফান্ডের ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষনা
- সাফকো স্পিনিংয়ের কারখানা বন্ধের মেয়াদ ৩য় দফায় বৃদ্ধি
- লেনদেনে ফিরেছে ২ কোম্পানি
- লুজারের শীর্ষে ফারইস্ট ফাইন্যান্স
- গেইনারের শীর্ষে দেশ গার্মেন্টস
- ব্লক মার্কেটে ১৬ কোটি টাকার লেনদেন
- লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক
- ‘ওয়ার ২’ এর ২ দিনের আয় ১০০ কোটি
- পাকিস্তানের এশিয়া কাপের দলে জায়গা পায়নি দুই তারকা ক্রিকেটার
- শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেনে উত্থান
- আগামীকাল লেনদেনে ফিরবে ২ কোম্পানি
- দুই কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং মান প্রকাশ
- প্রিমিয়ার লিজিংয়ের লোকসান কমেছে ২৪ শতাংশ
- প্রিমিয়ার লিজিংয়ের ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের লোকসান বেড়েছে ২৩৭ শতাংশ
- ওরিয়ন ইনফিউশনের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি
- রিল্যায়েন্স ওয়ান ফান্ডের ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ফান্ডের ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- এবি ব্যাংক থেকে ভূয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ২৩ হাজার কোটি টাকা আত্মসাত
- আগামী বছরে চালু হচ্ছে বেস্ট হোল্ডিংস'র ম্যারিয়ট
- গত সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে ১০৪ কোটি টাকার লেনদেন
- বিনিয়োগকারীরা হারালো ৩ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা
- বিয়ে করছেন শচিনপুত্র
- শেবাগের ক্যারিয়ার বাঁচান শচিন
- বয়সে ছোট হলে চঞ্চলের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করতাম
- রিজার্ভ ছাড়ালো ৩০.৮৪ বিলিয়ন ডলার
- বিয়ে ভাঙার হতাশায় ওষুধ খেতেন নুসরাত ফারিয়া
- কিভাবে ৬০ বছরে এসেও মেদহীন সুঠাম চেহারা
- সাপ্তাহিক লেনদেনের ২৫ শতাংশ ১০ কোম্পানির শেয়ারে
- সাপ্তাহিক লুজারের শীর্ষে এআইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড
- সাপ্তাহিক গেইনারের শীর্ষে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক
- ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে পিই রেশিও কমেছে
- লুজারের শীর্ষে এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড
- সাত কার্যদিবস পর শেয়ারবাজারে উত্থান
- গেইনারের শীর্ষে হা-অয়েল টেক্সটাইল
- ব্লক মার্কেটে ১৪ কোটি টাকার লেনদেন
- জেমিনী সীর অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি
- লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন
- ২ কোম্পানির স্পটে লেনদেন শুরু রবিবার
- রবিবার ২ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ
- হাক্কানী পাল্পের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি
- বিডি ফাইন্যান্সের ক্রেডিট রেটিং মান প্রকাশ
- এসইএমএল শরীয়াহ ফান্ডের ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- গ্রামীণ ওয়ান : স্কীম টু’র লভ্যাংশ ঘোষণা
- ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকে এমডি নিয়োগ
- এসকে ট্রিমসের ব্যবসায় ধস
- লেনদেনে ফিরেছে গ্রামীণফোন
- ১০৩৭ কোটি টাকার ব্যাংকের ১৭১৭ কোটি লোকসান
- বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন
- শেয়ারবাজার বিনিয়োগকারীদের জন্য সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র: আনিসুজ্জামান
- স্বামীর সঙ্গে অলকার দীর্ঘ দূরত্ব!
- বিমায় আস্থা ফেরাতে দরকার প্রযুক্তির আধুনিকায়ন
- লুজারের শীর্ষে লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড
- গেইনারের শীর্ষে জেমিনী সী
- ব্লক মার্কেটে ৯ কোটি টাকার লেনদেন
- শেয়ারবাজারে টানা ৭ কার্যদিবস পতন
- লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন
- আড়ালে বিএসইসির চেয়ারম্যান-কমিশনারদের সমালোচনা : সামনে ভূয়সী প্রশংসা
- আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসের উচ্চ দরে ইস্যু আনা : এখন বেহাল দশা
- বড় মূলধনী-গেম্বলিং ৩৫ কোম্পানি ছাড়া ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- কমিশনের বিদায় বেলায় মূল্যসূচক নামল ৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে
- এনআরবিসি ব্যাংক লুটেরাদের সহযোগী ছিলেন রাশেদ মাকসুদ : তদন্তে দুদক
- বিএসইসিকে পরাধীন করার পাঁয়তারা : হারাতে পারে আইওএসকো’র সদস্যপদ
- আরও ২৩ কোম্পানির উপর থেকে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- ৯ মাসের ব্যবসায় ৫১ শতাংশ ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে
- চালু আছে ৯৩% কোম্পানি, লভ্যাংশ দিচ্ছে ৭৮%
- বিএসইসির নেতৃত্বে পরিবর্তন আসছে
- এবার ডিএসইর পর্ষদ থেকে সরে দাঁড়ালেন হেলাল : রয়েছে ষড়*যন্ত্রকারী নাহিদ
- দেখে নিন ২০ কোম্পানির লভ্যাংশ
- বেক্সিমকোসহ সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
- বেস্ট হোল্ডিংসের আইপিওতে আবেদনের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ
- সাড়ে ৩ বছরেই ভেঙ্গে পড়েছে শিবলী কমিশনের আইপিওর কোম্পানিগুলো